বছরের প্রায়শই বাড়িতে একটা না একটা পার্টি থাকেই। বাচ্চার জন্মদিন থেকে শুরু করে নিজের পদন্নোতি সবকিছুতেই ছোটখাট পার্টির আয়োজন করা হয়ে থাকে বাড়িতে। তবে এসব ক্ষেত্রে বাড়ির লোকেরা একটু হয়ত বিরক্ত হন। কারণ হিসেবে থাকে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। এক্ষেত্রে সহজ পরিকল্পনা কমিয়ে আনতে পারে অহেতুক কাজের চাপ।
পরিকল্পনার প্রথম শর্ত পার্টি যেন বোরিং না হয়। আনন্দে পার্টি ভরপুর হবার জন্য প্রয়োজন মিউজিক আর খাওয়া দাওয়া। তবে সেক্ষেত্রে গান যেন পার্টি প্রাসঙ্গিক হয়।
বাচ্চারা পিৎজা, চিজ, চকলেট, চিকেন এসব খেতে বরাবরই ভালবাসে।তাই স্ন্যাকস থেকে শুরু করে ডিনারের মেনুতে ওদের পছন্দের দিকে নজর দিতে ভুলবেন না।
মেনুতে আইটেমের পরিমাণ অনেক বেশি হবার প্রয়োজন নেই। যেহেতু পার্টিটা ঘরোয়া। তবে ডেজার্টে দু’টো আইসক্রিমের পাশাপাশি অন্যকিছু রাখতে পারে।যেমন: মিষ্টি বা কাপকেক। কারণ আইসক্রিমে অনেকের ঠাণ্ডা লেগে যেতেপারে।
বাড়ি সাজানোর ক্ষেত্রে ছিমছাম পরিবেশই বজায় রাখুন। শুধু বাচ্চাদের জন্মদিনের পার্টি হলে একটু ব্যতিক্রমী চেষ্টা করে দেখতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাদের প্রিয় কার্টুন চরিত্রগুলোকে থিম করে বাড়ি সাজিয়ে ফেলতে পারে।
এবার আসা যাক দাওয়াতিদের প্রসঙ্গে অর্থাৎ অতিথি। পার্টির প্রাণ হল অতিথি। তাই তাদের সাথে আনন্দের পরিমাণ বাড়াতে বেশকিছু খেলার আয়োজন করতে পারেন।আবার সবাই পুরনো বন্ধু হলে মুভিও দেখতে পারেন।
সবই তো হল, কিন্তু এই সুন্দর মূহুর্তগুলো ধরে রাখবেন না সেটা কি করে হয়। জন্মদিনের পার্টি হলে বাচ্চাদের সাথে অথবা পুলর্মিলনী হলে বন্ধুদের সাথে ছবি তুলে রাখুব। অন্তত এতটুকু বলা যায়, একদিন এগুলোই আনমনে দেখতে দেখতে হেসে উঠবেন আপনি।
0 comments:
Post a Comment