বিএসসিআই এর ট্রেনিং ।

জীবনে কিছু কিছু দিনের স্মৃতি সত্যিই ভোলা যায়না ।

Firmgate

Badhon

শুভ জন্মদিন

তোমার জীবনের ছোট্ট ছোট্ট সময়গুলোকে আনন্দের রং লাগিয়ে স্বরনীয় করে রাখতে চেষ্টা করছি । যা সেদিন তোমাকে মনে করিয়ে দেবে যে, এই আমি তোমাকে কতটা গুরুত্ব দিতাম । যেইদিন আমি তোমার জায়গায়..আর তুমি আমার জায়গায় থাকবে।

সোনার গাঁও

কোন কোন মানুষ জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ন হয়ে যায় । কোন কোন দিনও সারাজীবন মনে থেকে যায় । সেরকম একটি দিন ছিল যেদিন এই ছবিটা তুলেছিলাম ।

তুমি কাকে ভালবাসবে !

ব্যক্তিজীবনে মানুষ নানা সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। সে সম্পর্ক হতে পারে বন্ধুত্ব, প্রেম-ভালোবাসা কিংবা বিবাহের। এর মধ্যে প্রেমের সম্পর্কটি বিশেষ। এ সম্পর্কের ব্যর্থতা কিংবা সাফল্যের ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কিছু বলা যায় না আগে থেকেই। তবে এমন কিছু মানুষ আছেন, যাদের সঙ্গে প্রেমে জড়ালে তা আপনার জন্য ভয়ানক ক্ষতির কারণ হতে পারে। জেনে নিন সম্পর্কের ব্যাপারে কাদের কাছ থেকে সবসময় দূরে থাকবেন

সদা পরিবর্তনশীল ব্যক্তি:  

যারা খুব সহজেই তাদের অভ্যাস পরিবর্তন করে, তাদের সঙ্গে সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো। তারা অনেক সময় আপনার প্রতি তার ব্যাপক সচেতনতা দেখাবে ও অধিক খোঁজখবর রাখবে। পরক্ষণেই দেখবেন আপনার সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়েছে, কোনো খোঁজখবরই রাখছে না। এ মনোভাবাপন্ন ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকাই ভালো।

আত্মাভিমানী ব্যাক্তি: 

এ ধরনের ব্যক্তিদের চিনতে পারবেন খুব সহজে। যেমন: আপনি কারো সঙ্গে রেস্টুরেন্টে গেলেন। তখন সে আপনাকে খাবারের মেনুগুলো দেখাবে কিন্তু খাবারের আদেশ দেবে তার পছন্দমতো। সেলফোনে কথা বলার সময় সে সারা দিনের কাজকর্মের বর্ণনা দিয়ে আলাপ শুরু করবে, আর কথা শেষ করবে ভবিষ্যতে কী করতে যাচ্ছে, তা দিয়ে। যখন আপনি কোনো সমুদ্র উপকূলে বেড়াতে মনস্থির করবেন, তখন সে আপনাকে নিয়ে যাবে কোনো পাহাড়ি এলাকায়। এর অর্থ হচ্ছে সে সবসময় নিজের চাওয়াকে প্রাধান্য দেবে। তাকে স্বার্থপর বলাটাও ভুল হবে না। অতএব, এ রকম মানসিকতার লোকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। অন্যথায় ভুলের মাশুল দিতে হবে সারা জীবন।

নোংরা স্বভাব যাদের: 

তারা সবার সঙ্গে মাখামাখি করতে চায়। যেমন যখন সে বিমানে থাকে, তখন বিমানবালার সঙ্গে, মার্কেটে কোনো অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে, এমনকি আপনার প্রিয় বান্ধবীর সঙ্গেও সে ঘনিষ্ঠ হতে চায়। আপনাকে বুঝতে হবে, আপনার সঙ্গে তার সম্পর্ক থাকলেও সে এ ব্যাপারে সতর্ক নয়। তারা অন্য সবকিছুর চেয়ে যৌনতাকে অধিক গুরুত্ব দেয়। তাই তাদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর ব্যাপারে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করুন।

অতি ভক্তি: 

তাদের সবসময় পরিত্যাগ করতে হবে। তারা বলবে আপনাকে ছাড়া বাঁচবে না। আসলে সে আপনার জন্য কিছুই করবে না। এ ধরনের লোক সবসময় অনিশ্চয়তায় ভোগে। কখনো কখনো সে আপনাকেও বিশ্বাস করতে পারবে না। তবে তারা আপনার প্রতি সবসময় প্রচণ্ড আবেগ দেখাবে কিন্তু মনে রাখবেন সেই আবেগ বেশি দিন থাকবে না।

সহজেই অনুমেয় যারা: 

কিছু ব্যক্তি আছে যাদের খুব সহজেই অনুমান করা যায়। আপনাকে অবাক করে দেয়ার মতো কিছুই তাদের নেই। সহজেই অনুমান করা যায় বলেই সে পরিত্যাজ্য নয় বরং সে যা করে তাও আপনার কাছে খুব বিরক্তিকর মনে হবে। তাদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালেও আপনি খুব দ্রুতই তাদের ছেড়ে যেতে বাধ্য হবেন। তাই সম্পর্কে জড়ানোর আগে ভেবে নিন কয়েকবার।

প্রেমের সম্পর্কে নারীরা অবশ্যই যাচাই করবেন এই ৭টি বিষয়!

যখন সম্পর্কটা করেছিলেন তখন কি আর এতো ভেবে চিন্তে করেছিলেন? হুট করেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন আপনি। আর সেখান থেকেই হয়ে গেল এতো বড় একটা ভুল যা কিনা সারা জীবন আপনাকে মানসিক কষ্ট দেবে।

আমাদের দেশের নারীরা অনেক বেশি আবেগপ্রবণ। আর তাই আবেগের বর্শবর্তী হয়ে নানান রকমের ভুল করে ফেলে তাঁরা। কিছু বুঝে ওঠার আগেই অনেক সময় অনেক বড় বড় ভুল হয়ে যায়। ফলে ছোট হন নিজের কাছে, সমাজের কাছে এবং নিজের পরিবারের কাছে।

যে কোনো সম্পর্কে জড়ানোর আগে নারীদের প্রয়োজন একটু সতর্কতা। সম্পর্কের ব্যাপারে কিছু বিষয় আগে থেকে জানা থাকলে বড় ধরনের ভুলের থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। আসুন জেনে নেয়া যাক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নারীদের অবশ্যই যাচাই করা উচিত এমন ৭টি বিষয়।

১) আপনার ভালোবাসার মানুষটি কি তার বন্ধুদের সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে প্রেমিকা হিসেবে? যদি না দিয়ে থাকে কিংবা বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আপনি সাবধান হয়ে যান। কারণ সমাজের কাছে প্রেমিকাকে পরিচয় করিয়ে দিতে চায়না যেসব প্রেমিক তাদের অধিকাংশই প্রতারক হয়।

২) আপনার প্রেমিক কি আপনাকে তার সাধ্যের সবটুকু দেয়? নাকি অনেক ঘাটতি আছে তার মধ্যে? আপনার প্রেমিক যদি সত্যিই আপনাকে ভালোবেসে থাকে তাহলে সে তার সাধ্যের সবটুকু ঢেলে দেবে আপনার কাছে। আপনাকে সময় দিতে কিংবা আপনাকে সাহায্য করতে কখনোই কার্পন্য করবে না সে।

৩) আপনার ভালোবাসার মানুষটি আপনার সাথে স্বচ্ছতা বজায় রাখে তো? যদি আপনার কাছে সে অস্বচ্ছ আচরণ করে এবং প্রতিনিয়ত আপনাকে সে ফাকি দেয়ার চেষ্টা করে তাহলে আপনি তার থেকে দূরে থাকুন। কারন এধরনের স্বভাবের প্রেমিকদের প্রতারণা করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৪) আপনার প্রেমিক যদি আপনাদের সম্পর্কটাকে বিয়ের আগেই শারীরিক সম্পর্কের দিকে এগিয়ে নিতে চায় তাহলে তখনই সেই সম্পর্ক থেকে দূরে সরে আসা উচিত আপনার। কারণ যেই মানুষটি আপনাকে সত্যকার অর্থেই ভালোবাসবে এবং বিয়ে করতে চাইবে সেই মানুষটি শারীরিক সম্পর্কের জন্য আপনাকে জোর করবে না অথবা তাড়াহুড়া করবে না।

৫) আপনি যখনই বিয়ের কথা বলেন তখনই যদি আপনার সঙ্গী প্রসঙ্গটি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে থাকে তাহলে আপনি একটি ভুল সম্পর্কে আছেন। ভুলেও এই সম্পর্কটিকে এগিয়ে নেয়া উচিত হবে না আপনার।

৬) আপনার ভালোবাসার পুরুষটি যদি আপনাকে যথেষ্ট সম্মান না করে তাহলে আপনি ভুল মানুষ নির্বাচন করেছেন। যেই ব্যক্তি আপনাকে সত্যি সত্যি ভালোবাসবে সে মন থেকেই আপনাকে সম্মান করবে।

৭) আপনি বিপদে পড়লে কি আপনার ভালোবাসার মানুষটি সটকে পরে? যদি আপনার বিপদে আপদে সে আপনাকে সাহায্য না করে শুধুমাত্র সুসময়ে আপনার সাথে থাকে তাহলে আপনি ভুল সম্পর্কে জড়িয়েছেন। কারণ যেই মানুষটি আপনার বিপদে আপনাকে সঙ্গ না দেয় সে আপনার সঙ্গে পুরো জীবন কাটানোর যোগ্য নয়।

মেয়েরা যে ব্যাপারগুলো প্রত্যাশা করে পছন্দের পুরুষের কাছে!

অনেক কবি-সাহিত্যিক বলে গেছেন এবং বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাসও করেন, মেয়েদের বোঝা খুব কঠিন। এই বোঝাপড়ার সমস্যার কারণে সম্পর্কে নেমে আসে নানা সমস্যা। অনেক সময় ছিন্ন হয় সম্পর্ক। তবে কী এভাবেই চলবে আজীবন? শুধুমাত্র পাঁচটি কাজ করলেই একজন পুরুষ তার সঙ্গীনির মন জয় করতে পারবেন খুব সহজে, সম্পর্কে এনে দিতে পারে অনাবিল সুখ।

সৎ এবং বিশ্বাসী:

নারীর মন জয় করার ক্ষেত্রে সততার কোনো বিকল্প নেই। যদি সঙ্গীনি আপনার মিথ্যাকে ধরে ফেলেন, তাহলে তিনি আর সহজে আপনাকে ক্ষমা করতে পারবেন না। এমনটি মনে যে দাগ পড়বে, সে দাগও রয়ে যাবে অনেকদিন। অতএব যাই ঘটুক, সঙ্গীনির কাছে কোনো মিথ্যার আশ্রয় নেবেন না। তাহলে বিশ্বাসটাও রয়ে যাবে অটুট। আর যেকোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বাস অত্যন্ত জরুরি একটা বিষয়।

তার কথা শুনুন:

আপনি যদি সত্যিই একটি নিরবচ্ছিন্ন সম্পর্ক কামনা করে থাকেন তাহলে আপনাকে একজন ভালো শ্রোতা হতে হবে। সঙ্গীনির কথা শুনুন, তার সমস্যাকে জানুন। সে আপনার কাছে উত্তর আশা করে না, সে চায় কেউ একজন তাকে শুনুক। তার কথার বিচার করে কোনো প্রতিউত্তর পাওয়ার আশায় সে থাকে না। সে শুধু চায়, কেউ একজন থাকুক, যে তার সব কথা শুনবে বিরক্তিহীনভাবে।
বড় হতে হবে:

এই বড় হওয়া সেই বড় হওয়া নয়। মেয়েরা স্বাভাবিকভাবেই মানসিকভাবে ছেলেদের চেয়ে পরিণত হয়ে থাকেন। দ্রুত সঙ্গীনির মানসিকতা বুঝে নিয়ে তার সমপর্যায়ের মানসিকতাসম্পন্ন হওয়ার চেষ্টা করুন। মনের মিল যখন হবে, কে বলে সেই সম্পর্কে উষ্ণতা থাকবে না?

সঙ্গ দিন:

অনেকেই জীবনের উদ্দেশ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ভুলে যান সঙ্গীনির কথা। কিন্তু সঙ্গীনি জীবনের অর্ধেক একটি অধ্যায়। কাজেই তাকে ভুলে হয়তো উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারবেন কিন্তু কখনোই আপনি সুখী হতে পারবেন না। কাজেই সঙ্গ দিন তাকে। নিজ ব্যস্ততার মাঝ থেকে কিছুটা হলেও সময় বের করুন।

তর্ক করবেন না:

আমাদের মানসিক অবস্থা সবসময়ই একরকম থাকে না। কখনো কখনো আমরা নীরবতাকে ভালোবাসি। এমন সময় যত প্রিয় মানুষই হোক না কেন, কথা বললেই মেজাজ চড়ে যেতে পারে। আবার কখনো কখনো একমত না হতে পারলেও আমাদের রাগ হতে পারে। এমন মুহূর্তে তর্ক না করে বা রাগ না দেখিয়ে শান্তভাবে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করুন। প্রয়োজনে সঙ্গীনির যুক্তি আগে শুনুন। এমনো হতে পারে, আপনি ভুল আর সে সঠিক। কাজেই তারটা শুনুন, নিজেরটা ব্যাখ্যা করুন। পারস্পরিক আলোচনা অনেক অপ্রীতিকর থেকেই আপনাকে বাঁচাতে পারে।

মেয়েরা কেন গোপন করে নিজের আসল বয়স? জেনে বিচিত্র কারণগুলো!


আপনার বয়স কত? আপনি যদি একজন পুরুষ হয়ে থাকেন তাহলে হয়তো এই প্রশ্নের সঠিক জবাবটি মূহূর্তের মধ্যেই দিয়ে দেবেন। আর যদি আপনি একজন নারী হয়ে থাকেন তাহলে হয়তো আপনি উত্তরই দেবেন না এই প্রশ্নের, কিংবা ভুল উত্তর দেবেন। আর যদি সঠিক উত্তর দেন তাহলে নিঃসন্দেহে বেশ কিছুক্ষণ ভেবেচিন্তে দেবেন উত্তরটি। কিন্তু কেন? অধিকাংশ নারীরাই কেন নিজের বয়স লুকাতে চান? এই বিষয়টি অনেকের কাছেই হয়তো একটি রহস্য! আসুন জেনে নেয়া যাক নারীদের বয়স লুকানোর পেছনের রহস্যটি।

বিয়ের বাজারে দাম পাওয়া

আমাদের সমাজের অধিকাংশ নারীরাই "বিয়ের বাজারে" দাম পেতে চান। আর আমাদের সমাজের পুরুষদের কাছে বিয়ের বাজারে কম বয়সী নারীদেরই জয়জয়কার। আর তাই বিয়ের বাজারে একজন দামী পাত্রী হয়ে ওঠার জন্য অনেক নারীই নিজের বয়স লুকিয়ে রাখেন। এমনকি খুব কাছের বন্ধুবান্ধবের কাছেও নিজের সঠিক বয়সটা বলেন না অনেকেই।

কম বয়সী দেখানো

অনেক নারীই মনে করেন যে বয়স কম বললে তাদেরকে দেখতেও কম বয়সী দেখাবে। আর এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে অনেক নারী বয়স লুকিয়ে থাকেন।
পুরুষের মন পাওয়া

পুরুষের মন পাওয়ার ইচ্ছা তো সব নারীরই গোপন মনবাসনা। আর তাই তারা ভাবেন নিজের বয়স কমিয়ে বললে পুরুষের মন পাওয়া বেশ সহজ হবে এবং পুরুষের কাছে আরো বেশি আকর্ষণীয় হওয়া যাবে। আবার অনেক সময় নিজের চাইতে বয়সে ছোট পুরুষের মনোযোগ আকর্ষণের জন্যও নারীরা সঠিক বয়সটা বলতে চান না।

পরিবারের কাছ থেকে শিক্ষা

আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত বিষয় হলো মা-খালারা তাদের মেয়ে সন্তানদেরকে আসল বয়স বলতে মানা করে দেন। তাদের মধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে নানান রকম কুসংস্কার কাজ করে। আর তাই মেয়েরা বড় হতে হতে এই বিষয়টি নিজের মনে গেঁথে রেখে দেয়। ফলে তারা তাদের সঠিক বয়সটি কাউকে বলতে চায় না।

চাকরী পাওয়া

চাকরী পাওয়ার জন্য বয়স সীমা নির্ধারণ করা থাকে। আর এই বয়স সীমার ভেতরে থাকার জন্য অনেক নারী নিজের প্রকৃত বয়সটি লুকানোর চেষ্টা করেন। অবশ্য চাকরী পাওয়ার আশায় অনেক পুরুষও নিজের বয়স লুকান।

বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়

অধিকাংশ নারীর মনে সাধারণ একটি ফোবিয়া থাকে। আর তা হলো বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়। বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে নারীরা নানান রকম রূপ চর্চা, প্লাস্টিক সার্জারী এবং যোগ ব্যায়াম করে থাকেন। আর তাই পাছে লোকে বুড়ো ভাবে তাই নিজের সঠিক বয়সটাও বলতে চান না মানুষকে।

হিংসা

নিজের পরিচিত কোনো কম বয়সী সুন্দরী নারীর পাশে থাকলে অধিকাংশ নারীই নিজের বয়স লুকাতে চায়। হিংসা থেকেই হোক আর অনিরাপত্তা থেকেই হোক এই প্রবণতাটি কম বেশি সব নারীর মধ্যেই লক্ষ্য করা যায়।

প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখবেন যে বিষয়গুলো


আপনি কি একা? প্রেমিকা খুঁজছেন মনে মনে? প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত কিছু বিশেষ বিষয়। কারণ আপনার ভবিষ্যত জীবন সঙ্গী নির্বাচনে যদি আপনি তাড়াহুড়া করেন, তাহলে নিঃসন্দেহে বেশ বড় বিপদে পড়তে পারেন। কিছু বিশেষ বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রেখে প্রেমিকা নির্বাচন না করলে নানান রকম সমস্যা সৃষ্টি হবে প্রতিনিয়ত। আসুন জেনে নেয়া যাক প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত সে সম্পর্কে।

শুধু মাত্র সৌন্দর্য দেখবেন না

অধিকাংশ পুরুষই প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সৌন্দর্যটাকে খোঁজে। আর এই সৌন্দর্যের খোঁজ করতে করতে যখন একজন সুন্দরী নারী মিলে যায় তখন ভালো খারাপ বিবেচনা ছাড়াই হুট করে প্রেম করে বসার মত ভুল করে অনেকেই। আর সেখান থেকে শুরু হয় ভোগান্তির সূত্রপাত। তাই প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র রূপ দেখে বিগলিত না হয়ে অন্যান্য যোগ্যতা গুলোও দেখুন।

আদর্শের মিল

প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে দুজনের মতাদর্শের মিল খুজুন। নিজেদের আদর্শ ও মূল্যবোধের যায়গাটি একরকম না হলে জীবনে নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজেদের আদর্শের মিল খুজুন। আদর্শের মিল না থাকলে সেই সম্পর্ক থেকে দূরে থাকাই ভালো।

ভেবে নিন জীবন কাটাতে পারবেন কিনা

একটি সম্পর্কে জড়ানোর আগে একাধিকবার ভেবে দেখুন যে আপনি সেই সম্পর্কটিতে সারা জীবন থাকতে পারবেন কিনা। একটি প্রেমের সম্পর্ক শুরু করা মানে সারা জীবনের পরিকল্পনাকে মাথায় রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়া। এমন সম্পর্কে জড়ানো উচিত না যেটাকে দীর্ঘমেয়াদি করে তোলা সম্ভব না। তাই প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভেবে নিন তাকে আপনার জীবন সঙ্গীর মর্যাদা দিতে পারবেন কিনা এবং তার হাত ধরে সারা জীবন কাটাতে পারবেন কিনা।

পরিবারের মিল

দুটি মানুষের পরিবারের মিল না থাকলে সম্পর্ককে বেশিদিন এগিয়ে নেয়া যায় না। এখানে ‘মিল’ বলতে বোঝানো হয়েছে যোগ্যতা, আর্থিক অবস্থা, সংস্কৃতি, সামাজিক মর্যাদা ইত্যাদিকে। প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজের পরিবারের সঙ্গে প্রেমিকার পরিবারের সামঞ্জস্যের বিষয়টি বিবেচনা করুন অবশ্যই।

বন্ধুদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না

অনেক সময় অনেকে বন্ধুদের প্ররোচণায় হুট করে প্রেমিকা নির্বাচন করে ফেলে। কিন্তু পরবর্তিতে সেই সম্পর্ক নিয়ে বেশ জটিলতায় ভোগে। এধরনের ভুল করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ আপনার জীবনের এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার আপনার বন্ধুদের নেই। প্রেমিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজের বিচার বুদ্ধিকে অগ্রাধিকার দিন সব সময়।

প্রথম দর্শনেই পুরুষের মাঝে যে ব্যাপারগুলো লক্ষ্য করে মেয়েরা!


নারীর মন দেবতারাও বোঝেন না! কবি-সাহিত্যিক থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন এই প্রবাদ বাক্যটি। অনেক সময়ই নারীর মন বোঝার কৌশল নিয়ে মজা করে বলা হয়, এ বিষয়ে যে বই লেখা হবে, তা আকারে হবে পৃথিবীর সমস্ত বইয়ের যোগফল। প্রথম দেখায় একটা মেয়ে একটা ছেলে ভেতর যেসকল বিষয় খেয়াল করেন, তা হয়তো অনেকেরই অজানা। আসুন জেনে নেই এমন সাতটি বিষয়।

শারীরিক গঠন:

শারীরিক গঠন, বিশেষ করে উচ্চতা এবং স্বাস্থ্য প্রথম দেখায় সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত কোনোকিছুই গ্রহণযোগ্য নয়। অর্থাৎ মেয়েরা যেমন খুব লম্বা বা খুব মোটা কাউকে পছন্দ করে না, ঠিক একইবাবে খাটো এবং রোগা মানুষকেও পছন্দ করে না। তবে এক্ষেত্রে মেয়েটার কাঙ্ক্ষিত উচ্চতা এবং স্বাস্থ্য নির্ভর করে তার নিজের শারীরিক গড়নের ওপর।

আলাপচারিতা:

হ্যাঁ, মেয়েরা আপনার বাচনভঙ্গী এবং কথা বলার ধরণও খুব খেয়াল করে সাক্ষাতের সময়। আপনার বাচনভঙ্গী যদি ভালো না হয় বা আপনি কথা বলায় তেমন পটু না হলে সেটা তাদের অপছন্দ হওয়াই স্বাবাবিক। তবে এক্ষেত্রেও পছন্দের ভিন্নতা থাকতে পারে। কোনো মেয়ে গম্ভীর মানুষ পছন্দ করে, কোনো মেয়ে চঞ্চলতা পছন্দ করে। তবে সবাই আন্তরিকতা পছন্দ করে।
আত্মবিশ্বাস:

এটা শুধু মেয়েদের পছন্দের ব্যাপারই নয়, সেই সাথে আপনার ক্যারিয়ারের জন্যও অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। মেয়েরা প্রথম দেখাতে আপনার ভেতর আত্মবিশ্বস খুঁজবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ প্রতিটা মেয়েই সঙ্গীর ওপর নির্ভর করতে ভালোবাসে। যদি আপনার ভেতর আত্মবিশ্বাস না থাকে, তবে আপনার ওপর নির্ভর করারও কিছু নেই।

মেজাজ:

আপনি কি প্রাণ খুলে হাসতে পারেন? তাহলেই আপনি একধাপ এগিয়ে গেলেন। যে পুরুষ প্রাণখুলে হাসতে পারে এবং হাসাতে পারে, মেয়েদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে তারা।

হাসি:

মেয়েরা সবকিছু বিচারের পর মনযোগ দেবে আপনার হাসির ওপর। আপনি কেমন করে হাসেন, সে হাসি প্রাণবন্ত, না তাচ্ছিল্য মিশে থাকে, নাকি সেখানে থাকে অহংকারের ছড়াছড়ি- সেসব খুব মনযোগ দিয়ে খেয়াল করে মেয়েরা। সেই সাথে তারা দেখে নেয় আপনার দাঁতের অবস্থাও।

আকর্ষণীয়তা এবং আচরণ:

আপনার ব্যক্তিত্যটাও মেয়েদের খেয়ালের একটি অন্যতম বিষয়। সেই সাথে তারা আপনার আচরণটাও খুটিয়ে দেখবে। আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব এবং বন্ধুসুলভ আচরণ- একজন পুরুষের মাঝে যেকোনো মেয়ের কাঙ্ক্ষিত দুটো বিষয়।

দূর করুন নিজের অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতা, কমান কষ্ট

যেসব মানুষ আবেগপ্রবণ হন তারা জীবনে অনেক বেশিমাত্রায় কষ্ট ভোগ করে থাকেন। আবেগপ্রবণ মানুষ যে কারো ওপর বেশি মাত্রায় বিশ্বাস করে ফেলেন খুব সহজেই। যখন এই বিশ্বাস ভাঙে তখন বিশ্বাসভাঙার কষ্টটা শুধুমাত্র আবেগপ্রবণ মানুষটিই ভোগ করে থাকেন। আবেগ মানুষের ভেতরের পবিত্রতা প্রকাশ করলেও এটি আসলে জীবনযাপনের জন্য বেশ ক্ষতিকর একটি অনুভূতি। আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেকে অনেক ভুল করে ফেলেন যার ফলে পরবর্তীতে অনেক পস্তাতে হয়।

আবেগ থাকা ভালো, কিন্তু বেশি মাত্রায় আবেগ থাকা এবং আবেগ প্রকাশ করা ভালো নয়। কারো সামনে আবেগ প্রকাশ করার অর্থ হলো অন্য একজন মানুষের কাছে নিজেকে ধ্বংস করে দেয়ার অস্ত্র দিয়ে দেয়া। মাত্রাতিরিক্ত আবেগের কারণে বিষণ্ণতা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন অনেকে। কিন্তু নিজেকে তিলে তিলে বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দেয়াই সমাধান নয়। আবেগ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জানতে হবে নিজের আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়। তাহলেই জীবনকে অন্ধকার থেকে আলোতে আনা সম্ভব।

নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন

বেশি আবেগপ্রবণ মানুষ আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন না। তাই সব চাইতে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠুন। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন। নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিন। এতে আবেগের মাত্রা কমে আসবে। স্বার্থপর হতে বলা হচ্ছে না, শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছেটাকে সামান্য গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এতে করে নিজের প্রতি বিশ্বাস ফিরে পাবেন। আবেগ নিয়ন্ত্রণে আনতে শিখুন।

নিজেকে চিনুন

নিজেকে বুঝুন। চিন্তা করে বের করুন আপনি কোন জায়গায় সব চাইতে বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। কোন মানুষটি আপনার আবেগপ্রবনতার কারণ কিংবা কোন কাজটি আপনাকে বেশি মাত্রায় আবেগী করে তোলে। আগে নিজের আবেগপ্রবনতার কারণটি খুঁজে বের করুন। যদি সম্ভব হয়ে কারণটিকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার অতিরিক্ত আবেগ কমে আসবে। দুঃখ কম পাবেন।

নিজেকে সময় দিন

অনেকক্ষেত্রে সময় মনের ক্ষত পূরণ করতে সহায়তা করে। তেমনই নিজেকে সময় দিন আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য। এতে করে আপনার নিজের মন ঠিকই খুঁজে নেবে আপনার কষ্টের কারণ এবং নিয়ন্ত্রণে আনবে আপনার আবেগ।

'না' বলা শিখুন

আবেগপ্রবণ মানুষের সব চাইতে বড় সমস্যা তারা সহজে কাউকে না বলতে পারেন না। ‘অনুরোধে ঢেঁকী গেলা’ প্রবাদ মুলত আবেগপ্রবণ মানুষের জন্যই তৈরি হয়েছে।

একারনে অনেকে আবেগপ্রবণ মানুষের আবেগকে কাজে লাগিয়ে নিজের কাজ উদ্ধার করে নেয়। তাই সবার প্রথমে না বলা শিখুন যত কষ্টই হোক না কেন। এতে করে অযথা কোন ঝামেলায় পরে আবেগী হয়ে ভুল করার প্রবণতা কমবে।

আপনার জন্য ক্ষতিকর মানুষগুলোকে জীবন থেকে চলে যেতে দিন

আবেগপ্রবণ মানুষের প্রধান সমস্যা তারা যতই কারো কাছ থেকে কষ্ট পাক না কেন তাদের জীবন থেকে চলে যাওয়া সহ্য করতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রে তাদের ভুলকে ক্ষমা করে আবার নতুন করে ভুল করে বসেন। এই কাজটি কখনো করবেন না। এতে আপনি নিজের আবেগপ্রবনতাকে কখনো অতিক্রম করতে পারবেন না। নিজের জন্য ক্ষতিকর এই সকল মানুষের ভুল চাইলে ক্ষমা করতে পারেন কিন্তু পরবর্তীতে তাদেরকে আগের মত গুরুত্ব দেবেন না। এতে আপনি শান্তিতে থাকতে পারবেন। আবেগটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

যে ৬ ধরণের পুরুষকে এড়িয়ে চলে মেয়েরা


নারীর মন দেবতারা জানুক বা না জানুক, নারী কিন্তু নিজের চাওয়া-পাওয়ার ব্যাপারটা বেশ ভালো করেই জানেন। বিশেষ করে প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে তাঁদের পছন্দ আরও অনেক বেশি তীক্ষ্ণ। অনেক পুরুষই মনে মনে ভাবেন, কোনো নারী তাঁকে কেন পছন্দ করে না? বেশ, তাহলে জেনে রাখুন সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন কোন ধরণের পুরুষদেরকে এড়িয়ে চলেন নারীরা। আর মিলিয়ে নিন, আপনার মাঝে সেই দোষখানা নেই তো!

পরিবর্তনশীল:

কিছু মানুষ থাকে যারা খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে। এদের মানসিক অবস্থাও দ্রুত পরিবর্তিত হয়ে যায়। এধরণের মানুষের সাথে তাল মিলিয়ে চলা বা এদের মন রক্ষা করা সত্যিই বড্ড কঠিন। এই এরা হাস্যোজ্জল, তো এই অগ্নিমূর্তি। এধরণের পরিবর্তনশীল পুরুষকে মেয়েরা সাধারণত এড়িয়েই চলে।

‘আমি, আমার’ ধরণের পুরুষ:

ধরুন, আপনি একজনের সাথে রেস্টুরেন্টে গেছেন। সঙ্গী পুরুষটি আপনাকে মেন্যু চেক করতে দিলেও খাবার অর্ডার করল নিজ পছন্দে। এরপর ধরুন, আপনি তার সাথে ফোনে কথা বলছেন। তিনি তার দিন কেমন গেল, নিজের কী অবস্থা দিয়ে শুরু করল কথা এবং শেষও করল নিজের কথা দিয়েই। যদি আপনি মনে মনে প্রত্যাশা করেন, তার সাথে বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সে ছবি দেখবেন, তার ইচ্ছার কারণে আপনাকে গিয়ে বসে থাকতে হল কোনো রেস্টুরেন্টে। এক কথায় বলে দেওয়া যায়, এই লোক প্রচন্ড স্বার্থপর। মেয়েরা এধরণের পুরুষদেরকে সবসময়ই এড়িয়ে চলতে চায়।

‘আমি তো বাচ্চা’ পুরুষ:

এধরণের মানুষ কখনোই বড় হয় না। আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন, এদেরকে মানসিকভাবে বাস্তববাদী করতে, এরা হবে না। নিজেকে শিশু মনে করেই এরা সুখী এবং সবসময়ই শিশুই থেকে যেতে চায়। আচরণও এদের শিশুসুলভ। এধরণের ছেলেদের সাধারণত বাস্তববাদী যেকোনো মেয়েই এড়িয়ে যায়।

ফ্লার্টকারী:

যে ছেলে যেকোনো মেয়ের সাথেই ফ্লার্ট করে, তাদেরকে সাধারণত সব মেয়েই এড়িয়ে চলে। এদের হাত থেকে সমাজের উচ্চ থেকে নিন্ম কোনো শ্রেণীর মেয়েই রক্ষা পায় না। এধরণের ছেলের জীবন ইতিহাসও তেমন গ্রহণযোগ্য কিছু হয় না। তার সম্পর্কে একটা কথাই বলা যায়- সে কারোর ব্যাপারেই কখনো গভীরভাবে ভাববে না।


‘তোমাকে আমার খুব দরকার’ টাইপ ছেলে:

এধরণের মানুষ খুব দ্বিধাগ্রস্ত হয় এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে সবসময়। সে হৃদয়জুড়ে যেমন আবেগ নিয়ে আপনার দ্বারে হাজির হবে, ঠিক একইভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্বকেও বিনামূল্যে বয়ে নিয়ে আসবে আপনার জীবনে। তার আগমনে আপনার জীবনে শুধুই জটিলতারই সৃষ্টি হবে। এধরণের পুরুষদের থেকেও নিজেকে দূরে রাখে মেয়েরা।

খুব সহজেই আন্দাজ করা যায় যাদের:

এধরণের পুরুষ থেকেও মেয়েরা দূরে থাকে। কারণ এদের মাঝে কোনো নতুনত্ব থাকে না। কোনো কিছু করতে গেলেই বা ভাবলেই বোঝা যায়। কোনোরকম চমকে দেওয়ার ক্ষমতাহীন এসব পুরুষের চেয়ে মেয়েরা একা থাকতেই বেশি ভালোবাসে।

অপেক্ষা করছি !


তোমার ফিরে আসার গুরত্ব কারো কাছে  না থাকলেও, 
আমার কাছে অনেক, 
তাইত অপেক্ষা করছি !

শুভ রাত্রী 


সুন্দরী স্ত্রী/প্রেমিকা থাকার কারণে যে ৭টি বিব্রতকর সমস্যা !

ছোট বেলা থেকেই গায়ের রঙটা বেশ কালো আপনার। তাই মায়ের খুব শখ ছিলো আপনার জন্য সুন্দরী বউ আনবে ঘরে। যেমন কথা তেমন কাজ। খুব সুন্দরী একটি মেয়েকে আপনার বউ করে ঘরেও আনা হলো। বেজায় খুশি আপনি আপনার সুন্দরী বউ নিয়ে। কিন্তু কিছুদিন সংসার করার পরই বুঝতে পারলেন যে সুন্দরী বউ মানেই নির্ঝঞ্ঝাট সুখী পরিবার নয়। সুন্দরী বউ ঘরে তোলার পর থেকে নানা রকম মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় অতিষ্ট হয়ে গিয়েছে আপনার জীবন। এমন হবে আগে তো বোঝা যায়নি!

আমাদের সমাজে বিয়ের বাজারে "ডানা কাটা পরীদের" দাম অনেক বেশি। আর তাই যেমন করেই হোক একজন সুন্দর বউ আনার স্বপ্নে বিভোর থাকেন প্রায় সব পুরুষরাই। কিন্তু সমস্যাটা তখনই হয় যখন অন্যদের চোখে স্বামীর চাইতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন স্ত্রী। আসুন জেনে নেয়া যাক স্ত্রী/প্রেমিকা যখন আপনার চাইতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয় তখন কি কি সমস্যা হতে পারে সেই সম্পর্কে।

পারিবারিক সমস্যা

প্রেমিকা যদি আপনার চাইতে অনেক বেশি সুন্দর হয় তাহলে প্রেমিকার পরিবার থেকে আপনাকে মেনে নিতে চাইবে না সহজে। সুন্দরী মেয়েদের অভিভাবকরা তাদের মেয়ের জন্য সুন্দর ছেলে খুঁজে থাকেন। আর তাই আপনার চেহারা যদি ভালো না হয় তাহলে মেয়ের পরিবার থেকে আপনাকে নানান রকম আপত্তিকর কথা শুনতে হতে পারে।

সামাজিক বিতর্ক

আপনার স্ত্রী/প্রেমিকা যদি আপনার চাইতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয় তাহলে নানান রকমের কটু বিতর্কও হয়। এক্ষেত্রে সমাজের মানুষজন বলা বলি করতে থাকে ‘এতো সুন্দর মেয়েটা এটা কি বিয়ে করেছে’ কিংবা ‘ দুজনকে একদমই মানাচ্ছে না!' সমাজের মানুষের এসব বিতর্ক আপনি চাইলেও এড়াতে পারবেন না।

অমূলক সন্দেহ

স্ত্রী/প্রেমিকা খুব বেশি আকর্ষণীয় ও সুন্দরী হলে পুরুষদের মনে অমূলক সন্দেহের জন্ম নিতে পারে। স্ত্রী/প্রেমিকার বন্ধু, সহকর্মীদের কে নিয়ে অহেতুক মনের মাঝে নানান রকম অমূলক সন্দেহের উদ্রেক হতে পারে এক্ষেত্রে।



হীনমন্যতা

স্ত্রী/প্রেমিকা যদি আপনার চাইতে আকর্ষণীয় হয় তাহলে আপনি সারাক্ষণই হীনমন্যতায় ভুগতে পারেন। আপনার অজান্তেই আপনার মন হীনমন্যতায় ভোগা শুরু করবে। ফলে নানান রকম সামাজিক অনুষ্ঠান ও পারিবারিক অনুষ্ঠানে আপনি মানুষজনের সামনে যেতে চাইবেন না। মনের কোনো এক কোণে স্ত্রীর প্রতি হিংসা জন্মে যেতে পারে আপনার।

বন্ধু যখন শত্রু

স্ত্রী/প্রেমিকা খুব সুন্দরী হলে বন্ধুরাই শত্রুতে পরিণত হতে পারে। আপনার খুব কাছের বন্ধুরাই আপনার স্ত্রীর সাথে ফ্লার্ট করতে চাইবে। আপনার স্ত্রীর সঙ্গ পাওয়ার জন্য যখন তখন সুজোগ খুজবে তারা। এমনকি আপনার সুন্দরী স্ত্রীর সামনে আপনাকে ছোট করতেও দ্বিধা বোধ করবে না তারা।

নিরাপত্তাহীনতা

স্ত্রী/প্রেমিকা খুব সুন্দরী ও আকর্ষণীয় হলে স্বামী/প্রেমিকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। তাদের মনে সবসময় প্রেমিকা/স্ত্রীকে হারানো ভয় কাজ করে। তাই সম্পর্ক নিয়ে সারাক্ষণ অনিরাপদ বোধ করে তারা।

পরকীয়ার প্রবণতা বাড়ে

শুনতে খারাপ শোনালেও একথা সত্য যে আকর্ষণীয় স্ত্রীদের পরকীয়ার প্রবণতা বেশি। সমাজের সবার থেকে যখন তারা নিজের সুনাম এবং স্বামী/প্রেমিকের সমালোচনা শুনতে থাকে তখন মনের অজান্তেই তারা নতুন সম্পর্কের প্রতি আগ্রহী হয় এবং পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।

ছেলেদের দুষ্ট মেয়ে পছন্দের ৫টি কারণ

নানা কারনেই মেয়েদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে থাকেন পুরুষরা । কিন্তু দুষ্ট মেয়েদের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার বিশেষ কিছু কারণ আছে পুরুষদের। যা হয়ত অনেকেই জানেন না বা ভাবেন না। এ বিষয়ে পুরুষদের জিজ্ঞাসা করা হলে তাদের কাছ থেকে পাওয়া নানা রকম তথ্য খণ্ডিয়ে কিছু কারণ জানা যায়।

তন্মদ্ধে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ নিম্নে উল্লেখ করা হল :

অসাধারণ সেন্স অব হিউমার: পুরুষদের আসরে জুসি ল্যঙ্গোয়েজ আর ডার্টি জোকস্ থাকবেনা সেটা কি ভাবা যায়! এই পরিস্থিতিতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের অসাধারণ সেন্স অব হিউমার প্রকাশ পায়। হাস্যরসের খানিকটা তাদেরও তো জানা। সুতরাং পাল্টা জুসি ল্যাঙ্গোয়েজ দিয়ে তারাও আসর জমাতে সক্ষম। নিজেকে যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা তাদের মধ্যে দুর্দান্ত।

 যা প্রয়োজন তাই করবে: 

দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা কখনোই বলবে না মিউজিকটা উচ্চস্বরে হয়েছে, ক্ষুধা লেগেছে অথবা তাদের ঠাণ্ডা কিংবা গরম লাগছে। তারা কথা বলে অথবা ব্যাখ্যা দিয়ে সময় নষ্ট করতে পছন্দ করেন না। তারা উঠবে, রেডিওটা বন্ধ করবে, নিজের জন্য স্যান্ডউইচের ব্যবস্থা করবে, হ্যাঙ্গার থেকে নিজের জন্য জ্যাকেট নামিয়ে নেবে।

আকর্ষণীয় পোশাক: 

দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা তাদের নিজস্ব স্বভাব গুণেই পুরুষদের চোখে নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পোশাক পরিচ্ছদ। তারা নিঃর্দ্বিধায় পুরুষদের চোখে আকর্ষণীয় সব উদ্দীপক পোশাক পড়তে পারে। পুরুষদের চোখে হাই হিল, সর্ট স্কার্ট ও সিস্নভলেস পোশাকের থেকে আকর্ষণীয় তো কিছু হতে পারে না।

চিন্তাশীলতায় সমমনা: 

দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা মানসিক দিক দিয়ে পুরুষের অনেক কাছাকাছি চলে আসতে পারে। তারা পুরুষের প্রতিপক্ষ হতে পছন্দ করেন না। পুরুষরাও তাদের সঙ্গে নিজের মানসিকতাকে সম্পৃক্ত করতে অনেক সহজবোধ করেন। পুরুষরা তাদের কেবলমাত্র ভালোবাসার উপাদান হিসেবে নয় প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পায়।

 স্ত্রী হিসেবে অনন্য: 

দুষ্টু মেয়েরা বেশির ভাগ পুরুষের কাছে স্ত্রী হিসেবে বিছানাতেও খুব দুষ্টু হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের একান্ত সময়কে গুণগত মানসম্পন্ন করে তুলতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে কখনো কুন্ঠিত কিংবা লজ্জিত হন না। 

" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!