Jana & Ojana



Wonder full calculating

 111,111,111 x 111,111,111 = 12,345,678,987,654,321 

Bissas na hole count kore dekhen :P 



সুন্দরীতে সাবধান!

 

সম্প্রতি এক মজার তথ্য জানা গেছে, নারী, বিশেষ করে তিনি যদি হন সুন্দরী, সেক্ষেত্রে নাকি পুরুষ স্বাস্থ্যের তিনি হানি করতেও পারেন! জানা গেছে, একজন পুরুষ কোনো সুন্দরী নারীর সঙ্গে ৫ মিনিট সময় কাটালেই ঘটতে পারে যে কোনো দুর্ঘটনা। কোনো রসিক সাহিত্যিক নন, গবেষকরাই বলেছেন এ কথা। আর এ দুর্ঘটনার ধরনটি হতে পারে শারীরিক বা মানসিক। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।

স্পেনের ইউনিভার্সিটি অফ ভ্যালেন্সিয়া-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, কোনো সুন্দরীর সঙ্গে মাত্র পাঁচ মিনিট সময় কাটানোর অর্থই স্বাস্থ্যের ক্ষতি করা। গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, সুন্দরী নারীর সঙ্গে মাত্র ৫ মিনিট সময় কাটালে পুরুষের শরীর থেকে কর্টিসল নামের একটি হরমোন নির্গত হয়। শরীরে কর্টিসল তৈরি হয় কোনো শারিরীক বা মানসিক চাপের ফলে। আর এর সঙ্গে সঙ্গে তৈরি হয় হার্টের সমস্যাও ।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, সুন্দরী নারীর সংস্পর্শে এলে সমস্যা আরো জোরালো হয় তখনই যখন কোনো পুরুষ জানতে পারে এই সুন্দরী তার ধরাছোঁয়ার বাইরে অথবা কোনোদিনই এ নারীকে তার পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। জানা গেছে, এমনতরো পরিস্থিতিতেই নাকি এই কর্টিসল শরীরে মানসিক দুশ্চিন্তা বা চাপ তৈরি করে।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এই গবেষণায় ৮৪ জন পুরুষকে আলাদা আলাদাভাবে একটি কক্ষে সুডোকু মেলাতে দেয়া হয়েছিলো। সেখানে অচেনা একজন সুন্দরী মেয়ে এবং আরো একটি পুরুষও ছিলো। জানা গেছে, ঘরে তিনজন থাকা অবস্থায় হঠাৎ মেয়েটি চলে গেলে দুইজন পুরুষের কারোরই কর্টিসল লেভেল বাড়েনি। কিন্তু একজন পুরুষ ঘর ছেড়ে যেতেই বেড়ে গিয়েছিলো আরেকজন পুরুষের কর্টিসলের মাত্রা!

গবেষকরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ পুরুষই যখন কোনো সুন্দরীকে একা পান তখন সে পরিস্থিতিকে মনে করেন সম্পর্ক তৈরির একটি সুযোগ। আবার অনেক পুরুষই সুন্দরী নারীদের এড়িয়ে যান। কারণ, তারা ধারণা করেন, এসব সুন্দরী তাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে বেশির ভাগ সময়ই পুরুষরা হরমোনঘটিত এ প্রক্রিয়ায় সাড়া দেয় বলেই জানা গেছে।

অবশ্য সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কর্টিসল-এর কিছু ভালো দিকও আছে। তারপরও এটির হঠাৎ মাত্রা বৃদ্ধি হার্টের সমস্যা, ডায়েবেটিক, উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদি রোগের কারণ হতে পারে। তাই গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘সুন্দরীতে সাবধান’।



দুশ্চিন্তায় কি মানুষের ওজন কমে?


আমরা অনেকসময় বলি, চিন্তায় চিন্তায় মানুষটা শুকিয়ে গেল। দুশ্চিন্তায় মানুষের যে ওজন কমে সেটা আমাদের নিত্যদিনের অভিজ্ঞতা। কিন্তু আসলে এটা মস্তিষ্কের কাজের কারণে না। চিন্তার কাজটা এককভাবে মানুষের মস্তিষ্কই করে। এবং যেকোনো কাজে শক্তি ব্যয় হয়। মস্তিষ্কের কাজেও এর ব্যতিক্রম নেই। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে, চিন্তায় যে শক্তিক্ষয় হয়, তাতে তো ওজন কমারই কথা। সেটা না হওয়ার কারণ হলো চিন্তায় এত কম শক্তি ব্যয় হয় যে তা অনায়াসে উপেক্ষা করা যায়। আমরা যদি শরীরের চর্বি পুড়িয়ে শক্তি তৈরির কথা ভাবি তাহলে বলতে হয় মস্তিষ্কের কাজের কারণে সেরকম কিছু হয় না। কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তার সময় মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের পিইটি (পজিট্রন এমিশন টমোগ্রাফি) স্ক্যান ও এমআরআই (ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং)-এর সাহায্যে প্রাপ্ত তথ্য পর্যবেক্ষণ করে চিন্তার বিভিন্ন পর্যায়ে শক্তি ব্যয়ের বিশদ মানচিত্র আঁঁকা হয়েছে। দেখা গেছে মস্তিষ্কে সংকেত আদান প্রদান প্রক্রিয়ায় শক্তি ব্যবহারটা হয় দেহকোষ ও পরমাণু স্তরে। কিন্তু এতে খুব সামান্য তাপ তৈরি হয়। সুতরাং চিন্তার কারণে মানুষের ওজন হ্রাসের কোনো কারণ নেই। তবে খুব সম্ভবত দুশ্চিন্তায় মানুষের মন ভারাক্রান্ত হয়ে খাওয়ার রুচি কমে যায়। আর কম খেলে তো ওজন কমবেই। আবার কেউ কম খেয়ে পরিকল্পিতভাবে ওজন কমানোর কর্মসূচি গ্রহণ করলে মনকে সেদিকে অনুপ্রাণিত করার জন্য চিন্তাভাবনাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সেদিক থেকে আমাদের অভিজ্ঞতায় দেখি চিন্তা বা দুশ্চিন্তায় মানুষ কিছু ওজন হারায়।


ছোটবেলায় দুষ্টুমি করলে বড় হলে ভোগান্তি


ছোটদের দুষ্টুমিকে প্রায় আদুরে চোখে দেখা হয়। প্রশ্রয় দেয়া হয় ছোট-খাটো ভুলকে। তবে এবার বিজ্ঞানীরা বলছেন, ছোটকালের দুষ্টুমি ছোটকালেই শেষ নয়। বড় হয়েও তাদের দিতে হচ্ছে চরম খেসারত। পড়তে হচ্ছে স্বাস্থ্য ও অর্থহানির মধ্যে।

মাত্র ৩ বছর বয়সে যারা একেবারে লাগামহীন আচরণ করে, ভালো-মন্দের তোয়াক্কা না করে যা ইচ্ছে তাই করার সুযোগ পায়। এমন শিশুরাই নাকি ৩২ বছরে পেঁৗছতে পেঁৗছতেই সম্মুখীন হচ্ছে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিক সমস্যায়। পরিণত বয়সে তাদের মধ্যে দেখা যায় উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, শ্বাসকষ্ট এবং নানা যৌন রোগও। শুধু তাই নয়, তারা জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধ কর্মেও। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা নির্ভরশীল হয়ে পড়ে তামাক, মদসহ নানা মাদকদ্রব্যের ওপর। তাদের অধিকাংশেরই সংসার ভেঙে যাওয়ারও ঘটনা ঘটে। ফলে শেষ পর্যন্ত সিঙ্গেল বাবা কিংবা সিঙ্গেল মা হিসেবে পার করতে হয় জীবনের বাকি সময়। এমনকি ওই সব শিশুদের বেড়ে ওঠার পরিবেশ-প্রতিবেশ কিংবা বুদ্ধিমত্তায় পার্থক্য থাকলেও ঘটছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।

যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ গবেষণার পর এমন তথ্য প্রকাশ করলেন সোমবার। বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়েছে ‘প্রোসিডিংস অফ দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস’ শীর্ষক সাময়িকীতে। গবেষণায় নেতৃত্ব দেন যুক্তরাজ্যের কিংস কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক ও সমাজ বিজ্ঞানী টেরি মোফিট। তিনি বললেন, ‘এই পরিণতি থেকে সন্তানদের বাঁচাতে শিশুদের আরও আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং তাড়না দমনের শিক্ষা দিতে হবে। কারণ আমাদের গবেষণা থেকে প্রথমবারের মতো জানা গেল যে, পরিণত বয়সে সুস্বাস্থ্যবান ও সম্পদশালী হওয়ার ক্ষেত্রে শৈশবের ইচ্ছাশক্তির বেশ প্রভাব রয়েছে।’ উল্লেখ্য, গবেষক দল ১৯৭২ সালের এপ্রিল থেকে পরবর্তী এক বছরের মধ্যে জন্ম নেয়া নিউজিল্যান্ডের প্রায় ১ হাজার শিশুর ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান।



"বিলিভ ইট অর নট"


* পুর্ণ বয়স্ক একজন মানুষের দেহে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে আস্ত একটা কাপড় কাচার সাবান এবং ৭৬টি মোমবাতি তৈরি করা যাবে।
* যে পরিমাণ ফসফরাস আছে তা দিয়ে কমপক্ষে ৮০০ দিয়াশলাই তৈরি করা যাবে।
* যে পরিমাণ কার্বন আছে তা দিয়ে ৯ হাজার পেন্সিল শীষ তৈরি করা যাবে।
* যে পরিমাণ আয়রন আছে তা দিয়ে বড় ধরনের চারটি পেরেক তৈরি করা যাবে।
* যে পরিমাণ বিদ্যুৎ আছে তা দিয়ে ২৫ পাওয়ারের একটি বাল্ব অন্তত ৬ মিনিট জ়্বালানো যাবে।




কুকুর লেজ নাড়ে কেন?

 

 আমরা সাধারণত বলি কুকুরের লেজ নাড়া প্রভুভক্তির লক্ষণ। কথাটা ঠিক। কিন্তু কুকুর তো সব সময় গৃহপালিত ছিল না। থাকত বনে-জঙ্গলে। তখনো তো লেজ নাড়ত। তাহলে সেই লেজ নাড়ার অর্থ কী? বিজ্ঞানীরা এ ব্যাপারে গবেষণা করে দেখেছেন যে কুকুরের লেজ নাড়া ও চোখের দৃষ্টির নানা ভঙ্গি আসলে কুকুরের দলের মধ্যে ভাববিনিময়ের জন্য জন্মগত এক জটিল পদ্ধতি। একদল কুকুর যখন কোনো আগন্তুকের মুখোমুখি হয়, তখন লেজের অবস্থান থেকে তারা বুঝে নেয় কে তাদের মধ্যে দলপতি। যেমন—হুমকির মুখে লেজ যদি খাড়া ওপরে তোলা থাকে, এর মানে সে ওই দলের নেতা। আর যার লেজ নিচের দিকে থাকে, ধরে নিতে হবে সে অন্যদের বশ্যতা মেনে নেওয়ার সংকেত দিচ্ছে। আমরা যে বলি ‘লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে’, সেটা হয়তো এখান থেকেই এসেছে। সাধারণভাবে লেজ নাড়ার মধ্য দিয়ে আবেগের প্রকাশ ঘটে। অনেক সময় একে উত্তেজনার বহিঃপ্রকাশ রূপেও দেখা চলে। কুকুর প্রজাতির নেকড়ে বাঘের মধ্যে এ ধরনের সংকেত বিশেষ অর্থবহ হয়ে ওঠে। দুই নেকড়ের মধ্যে ঝগড়া লাগলে তারা একে অপরের নাড়ির গতি, রক্তচাপ প্রভৃতি বোঝার চেষ্টা করে। এগুলো পরোক্ষভাবে পরিমাপের জন্য তারা একে অপরের চোখের গতিবিধির ওপর লক্ষ রাখে। চোখের মণি যদি বস্ফািরিত হয়, তার মানে সে ভীত। অন্যদিকে, যদি চোখের মণি ছোট হয়ে আসে আর সেই সঙ্গে থাকে নানা অঙ্গভঙ্গি, তাহলে বুঝতে হবে সে বেশ ক্ষিপ্ত, এবং সেটা চিন্তার বিষয়। অবশ্য বাসায় পোষ মানা কুকুরের ক্ষেত্রে এত সব বোঝা যায় না। কারণ মানুষের সঙ্গে থাকতে থাকতে তাদের আদি ভাবভঙ্গি অনেকাংশে বদলে গেছে। এখন তুতু তুতু বললেও লেজ নাড়ে, আবার সাবধান বলে সতর্ক করে দিলেও লেজ নাড়ে।

 

নকিয়া বলছে অ্যাপল প্যাটেন্ট চোর

মোবাইল হ্যান্ডসেট জায়ান্ট নকিয়া সম্প্রতি আরেক কম্পিউটিং জায়ান্ট অ্যাপলের বিরুদ্ধে আইডিয়া চুরির অভিযোগে আরো একটি মামলা করেছে। এবারের অভিযোগে বলা হয়েছে, আইফোন এবং আইপ্যাড থ্রিজিতে এমন পাঁচটি আইডিয়া ব্যবহার করা হয়েছে যার মালিক আসলে নকিয়া। পেটেন্টসহ নানা বিষয়ে এ দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ পাল্টা ও অভিযোগের ঘটনা আগেও ঘটেছে। খবর বিবিসি অনলাইনের।

নকিয়ার পেটেন্ট লাইন্সেস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক পল মেলিন-এর বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, নকিয়ার উন্নয়ন কার্যক্রম এবং নকিয়ার বিভিন্ন বিষয় রক্ষা করতেই মামলা করতে হয়েছে।

নকিয়া জানিয়েছে, ১১ হাজার পেটেন্ট গবেষণা ও উন্নয়নে প্রায় পাঁচ হাজার ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। গত বছর থেকেই এ দুই টেক জায়ান্টের মধ্যে আইডিয়া চুরি নিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা চলে আসছে। কিন্তু এবার অ্যাপলের সর্বাধুনিক পণ্য আইপ্যাডের বিরুদ্ধেও আইডিয়া চুরির অভিযোগ করে মামলা করলো নকিয়া।

জানা গেছে, মামলায় নকিয়ার এ অভিযোগ ছাড়াও অ্যাপলের বিরুদ্ধে তাইওয়ানের এইচটিসি, গুগলের জনপ্রিয় নেক্সাস ওয়ান ফোনের পেটেন্ট করা প্রযুক্তি ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, প্যাটেন্ট সমস্যা সমাধানে চুক্তি থাকা উচিৎ। এতে কেউ কারো প্রতি দোষারোপ করতে পারবেনা।



গ্রামীনফোন মোডেম দিয়ে অন্য অপারেটরের(রবি, বাংলালিংক,ওয়ারিদ


গ্রামীনফোন মোডেমের সাথে সংযুক্ত ডিফল্ট Software হতে Tools > Options > Profile Management
Select করুন ।
By Default Profile Name : GP-INTERNET Select করা আছে।

এখন অন্য অপারেটরের(একটেল, বাংলালিংক,ওয়ারিদ) ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে নতুন Profile Create করতে ডান পাশের প্যানেল হতে New Select করুন ।

একটেলের (রবি) জন্য Profile Name : AKTEL-INTERNET type করুন। APN Static Select করে internet লিখুন। Access Number : *99***1# লিখুন। OK করে মেনু হতে বাহির হন।

এখন মোডেমে একটেল সিম দিয়ে গ্রামীনফোন মোডেমের সাথে সংযুক্ত ডিফল্ট Software এর প্রথম Form (Connection) হতে Profile Name :
ROBI-INTERNET Select করে Connect Click করুন ।

একই ভাবে ওয়ারিরেদ জন্য Profile Name : WARID-INTERNET type করুন। APN Static Select করে internet লিখুন। Access Number : *99***1# লিখুন। OK করে মেনু হতে বাহির হন।

এখন মোডেমে ওয়ারিদ সিম দিয়ে গ্রামীনফোন মোডেমের সাথে সংযুক্ত ডিফল্ট Software এর প্রথম Form (Connection) হতে Profile Name :
WARID-INTERNET Select করে Connect Click করুন ।

বাংলালিংকের জন্য Profile Name : Banglalink-WEB type করুন। APN Static Select করে blweb লিখুন।
Access Number : *99***1# লিখুন। OK করে মেনু হতে বাহির হন।

এখন মোডেমে বাংলালিংকের সিম দিয়ে গ্রামীনফোন মোডেমের সাথে সংযুক্ত ডিফল্ট Software এর প্রথম Form (Connection) হতে Profile Name :
Banglalink-WEB Select করে Connect Click করুন ।


টেলিটেক জন্য:
For Teletalk : Service Type - No Use No Pay
APN wap
IP 192.168.145.101
Port (optional) 9201

Service - Monthly/Daily Unlimited
APN gprsunl
IP 192.168.145.101
Port (optional) 9201

No Use No Pay 0.02/KB + VAT
No Use No Pay [Shadheen66 Package] 0.016/KB +VAT
Monthly Unlimited 800.00 + VAT
Monthly Unlimited [Shadheen66 Package] 666.00 + VAT
Daily Unlimited 50.00 + VAT


 

এবার উল্টো যাত্রায় নিউটনের গাছ

সম্প্রতি জানা গেছে, ৩৫০ বছর আগে যে গাছটি থেকে আপেল পড়া দেখে স্যার আইজ্যাক নিউটন বিখ্যাত মহাকর্ষ তত্ত্বটি আবিস্কার করেছিলেন, সে গাছেরই একটি ৪ ইঞ্চি আকারের টুকরো এবারে মহাশূন্য ভ্রমণের জন্য সহযাত্রী হবে। খবর ইয়াহু অনলাইনের।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, নভোচারী পিয়ার্স সেলার লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটির পক্ষে কাঠের টুকরোটি নিয়ে মহাকাশে যাচ্ছেন।

৫৫ বছর বয়সী বায়োমেট্রোলজিতে ডক্টরেট সেলার ১৯৯৬ সালে নভোচারী হন। সাসেক্সে জন্মগ্রহণকারী এই ব্যক্তি ১৯৮১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পান। ১৪ মে তিনি তৃতীবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাশূন্য স্টেশনে যাত্রা করবেন। জানা গেছে, এবারের যাত্রায় তিনি অবশ্য লন্ডনে অনুষ্টিতব্য ২০১২ অলিম্পিকের একটি পতাকাও বহন করবেন।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পিয়ার্স সেলার বলেছেন, ‘আমি মহাশুন্যে নিয়ে এটিকে ছেড়ে দেবো, যা নিউটন বেঁচে থাকলে তাকেই ধন্ধে ফেলে দিতো।’ তিনি আরো বলেন, ‘কাঠের যে টুকরোগুলো আমাকে দেওয়া হচ্ছে তা ঐ গাছেরই, যেটি থেকে আপেল পড়তে দেখে নিউটন মহাকর্ষ সূত্র আবিস্কারের আইডিয়া পেয়েছিলেন। এটি তার ব্যক্তিগত সেই আপেল গাছটিরই কাঠের একটি টুকরা।’

সেলার জানিয়েছেন, রয়েল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট তাকে নিশ্চিত করেছেন কাঠের টুকরোটি নেওয়া সম্পূর্ণ বৈধ।

নিউটন একাধারে ছিলেন একজন পদার্থবিদ, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ। তিনি ১৬৪৩ সালে ইংল্যান্ডের লিংকনশায়ারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বিখ্যাত আপেল পড়ার ঘটনার পরে, ১৬৮৭ সালে তিনি প্রিন্সিপিয়া নামে একটি বই প্রকাশ করেন যাতে তিনি তার সেই বিখ্যাত মহাকর্ষ তত্ত¡ এবং গতির সূত্র বর্ণনা করেন। তিনি ১৭২৭ সালে মারা যান।



গোখরার ফণা রহস্য উদ্ধার

 

সম্প্রতি মার্কিন গবেষকরা ‘হুড ফ্লেয়ার’ বা গোখরা সাপের ফণা তোলার রহস্যের উন্মোচন করেছেন। গোখরা সাপের ফণা তুলতে পাঁজরের হাড় ও মাংসপেশীর ব্যবহার করে বলেই জানিয়েছেন তারা। খবর বিবিসি অনলাইনের।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, গবেষকরা সাপের ফণার রহস্য বের করতে সাপের গলার মাংসপেশীতে সূক্ষ ইলেকট্রোড বসিয়েছিলেন। পাশাপাশি সাপের দেহে জটিল কিছু অস্ত্রপ্রচারও তারা করেছিলেন।

জানা গেছে, এর ফলে সাপের মাংসপেশী থেকে বৈদ্যুতিক সক্রিয়তার মাত্রার পরিমাপ বের করতে পেরেছেন তারা। গবেষকরা জানিয়েছেন, গোখরা সাপ একগুচ্ছ সূক্ষ্ণ মাংসপেশীকে তার ফণা তোলার কাজে ব্যবহার করে। কেবল আটটি মাংসপেশী ফণা তোলার কাজ করে থাকে। তবে, যে সাপ ফণা তোলে না তাদের দেহেও এই মাংসপেশীগুলো আছে।

গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে, ‘এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজি’ সাময়িকীতে ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রাণীবিদ্যার অধ্যাপক কেনিথ কারডং-এর বরাতে জানা গেছে, গোখরার হুড বা ফণা তোলার বিষয়টি ছিলো বিবর্তনমূলক প্রাণীবিদ্যার ক্ষেত্রে কৌতুহল জাগানোর মতোই একটি বিষয়। গোখরার পাঁজরের উভয় হাড় এবং মাংসপেশী একত্রে কাজ করে এই চমৎকার এই ফণা তৈরির জন্য।

কারডং জানিয়েছেন, ‘ফণা তোলার জন্য কিভাবে পাঁজরের হাড়গুলো কাজ করে এই কৌশল আমরা বের করতে চেয়েছিলাম। আরও জানার বিষয় ছিলো আবার কিভাবে মাংসপেশীগুলো স্বাভাবিক ও শিথিল অবস্থায় ফিরে আসে’।

ম্যাসাচুসেটস লওয়েল ইউনিভার্সিটির গবেষক ব্রুস ইয়াং-এর বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, সাপের ফণা তোলার বিষয়টি পরীক্ষা করতে যাওয়ার সময় অস্ত্রপ্রচার এর প্রয়োজন হয়েছিলো। অস্ত্রোপচারের অংশটিই ছিল সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অংশ। অস্ত্রোপচারের সময় একটি গোখরা সাপকে অজ্ঞান করে সাপটির মাথার চারপাশে ইলেকট্রোড বসানো হয়েছিলো। ইলেক্ট্রোডগুলো যথাস্থানে লাগানোর পর মাংসপেশীর এই কৌশলটি উদঘাটন করতে পারা গেছে বলেই তিনি জানিয়েছেন।

প্রফেসর ইয়াং আরো জানিয়েছেন, ফণা তোলার ক্ষেত্রে কেবল গোখরাই নয় অনেক গোত্রেরই সাপ আছে যারা একই ধরনের আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে।



আইফোনে ভবিষ্যৎ বক্তা অক্টোপাস

এবারের বিশ্বকাপ আসরের শেষদিকে ফুটবল ছাড়াও অন্যতম আলোচনার বিষয়বস্তু ছিলো ‘পল’ নামের অক্টোপাসটি, যে ৮টি ম্যাচের সঠিক ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলো। জানা গেছে, এবারে এই অক্টোপাসটিকে নিয়ে আইফোন অ্যাপ্লিকেশনও তৈরি হলো। খবর ম্যাশএবল ডটকম-এর।

জানা গেছে, ইউটাচল্যাবস নামের একটি কোম্পানি আইওএস ৪ প্লাটফর্মের জন্য ‘আস্ক দ্যা অক্টোপাস’ নামের এই অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করেছে।

ম্যাশএবল জানিয়েছে, খুব সাধারণ একটি গেমের মতোই আস্ক দ্যা অক্টোপাস অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করলে যে কোনো দুইটি চয়েস দিতে বলা হবে। এই দু’টি চয়েস দেয়ার পর অক্টোপাসটি কিছুক্ষণ চিন্তা-ভাবনা করে পলের মতোই দুইটি বাক্সের যে কোনো একটির উপর বসে পড়ে। এভাবেই পলের অনুকরণে ভবিষ্যদ্বাণী করে আস্ক দ্যা অক্টোপাসের অ্যানিমেটেড অক্টোপাসটি।

তবে পলের মতো রহস্যজনক কোনো শক্তি না থাকলেও ছোট এই অ্যাপ্লিকেশনটি গেম হিসেবে বেশ মজাদার বলেই জানিয়েছে ম্যাশএবল। আইপ্যাডের জন্য আলাদা কোনো সংস্করণ না থাকলেও আইপ্যাড, আইপড, আইপড টাচ ও আইফোন ৪-এ এই অ্যাপ্লিকেশনটি চালানো যাবে।


গাছ চিন্তা করে, মনেও রাখে

গাছেরও যে অনুভূতি আছে, স্পর্শে সাড়া দেয় এই তথ্যটি আবিষ্কার করেছিলেন স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় পোল্যান্ডের গবেষকরা জানিয়েছেন যে, গাছ চিন্তা করতে এবং মনে রাখতেও পারে। খবর বিবিসি অনলাইনের।

গবেষকদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, আলোর মধ্যে থাকা তথ্য মনে রাখে এবং চিন্তা করে গাছ। আলোর তীব্রতা এবং ধরণ বিষয়ের তথ্য গাছের এক পাতা থেকে আরেক পাতায় একই পথে স্থানান্তরিত হয়। আর এই পদ্ধতি মানুষের স্নায়ুতন্ত্রের মতোই।

গবেষকরা জানিয়েছেন, আলোর ‘ইলেকট্রো কেমিক্যাল সিগন্যালস’ কোষের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়। আর এই কোষগুলোই গাছের স্নায়ু হিসেবে কাজ করে। গবেষকরা ফ্লুরোসেন্স ইমেজিং ব্যবহার করে পর্যবেক্ষণ করেছেন, গাছ সাড়াও দেয়। গাছের যে কোনো একটি পাতায় আলো পড়লেই পুরো গাছটিই সাড়া দেয়। আর এই সাড়া দেবার প্রক্রিয়াটির ফলে, রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে। আর এতে আলো সরিয়ে অন্ধকার করা হলেও এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, আলোয় সৃষ্ট এ প্রক্রিয়াটি অন্ধকারেও চলে, কারণ পুরো প্রক্রিয়াটিই গাছের স্মরণ থাকে বলেই। আলোয় যে তথ্য এনকোডেড করে রাখে সেটিই অন্ধকারে মনে রেখে কাজ চালাতে পারে গাছ।

গবেষকরা জানিয়েছেন, গাছের গোড়াতে আলো ফেলে দেখেছেন গাছের উপরের অংশেও কাজ চলে।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, গাছের নার্ভাস সিস্টেম নিয়ে গবেষণা করছেন পোল্যান্ডের ওয়ারশ ইউনিভার্সিটি অফ লাইফ সায়েন্স এর গবেষক স্টেনিসল কারপিনাস্কি। তিনি গবেষণার বিষয়টি জানিয়েছেন চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগে অনুষ্ঠিত সোসাইটি ফর এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজি-এর বার্ষিক সভায়।

:-x :twisted: :!: :?: :idea: :arrow: :) :( ;) :D ;;) >:D< :-/ :x :P :-* =(( :-O X( :> B-) :-S #:-S>:)


 

0 comments:

Post a Comment

" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!