অপরিচিতা,
তোমাকেই বলছি ! কেমন আছ তুমি ?
আমাকে চিনতে পারছনা ? গত ২০-জুন-১৪ ইং তারিখ সকাল ১০ টায় গুলিস্তান টু ধামরাই এর গাড়িতে তোমার সাথে আমার দেখা হয়েছিল ! তোমার হাতে ছিল একটা লাল টুকটুকে সাইড ব্যগ ! উপরে একটা কাটুন ছবি আকা ছিল ! কাটুন এর নিচে লেখা ছিল "Meiren" ! তোমার হাতে আরো একটা লাল টুকটুকে পার্টস ছিল ! সেখানে দুটো মোবাইল ছিল ! একটা symphony & একটা Samsung ! আমার সামনেই তোমার মোবাইল তোমার মা ফোন করেছিল ! তুমি ফোন পেয়ে চিন্তিত ছিলে ! তুমি হয়ত নবীনগর নেমেছিলে ! কারণ আমি সাভার নেমে গিয়াছি তাই সঠিকটা বলতে পারছিনা ! মনে পরেছে ?
এখনো মনে করতে পারছনা ? তাহলে এবার তোমার নিজের সম্পর্কে কিছু বলি, তুমি আয়নার সামনে গিয়ে নিজেকে এই লেখার সাথে মিলিয়ে নাও, তবেই বুঝতে পারবে তুমি কিনা !
তুমি দেখতে সুন্ধরী ! স্লিম ! মুখটা হালকা লম্বাটে ! কোনো একটা দাগ নেই ! চোখে ছিলো চশমা ! ফ্রেম কালো, স্ট্যান্ড কমলা ! তোমার নিচের ঠোটের মাঝখানে একটা চেরা দাগ আছে ! তোমার ডান চোখের ভুরুর একটু উপরে একটা তিল আছে ! তোমার পরনে ছিলো কালো সেলওয়ার আর পায়ে সাদা স্লিপার, গলায় বেগুনী রং এর জর্জেট ওরনা ! আকাশী আর সাদা পাতাপাতা ছাপার কামিজ ! তোমার চুল কোকড়ানো, এক পাশ দিয়ে গালের উপরে ঝুলে থাকে ! কি মনে পরেছে ?
তাহলে এবার আর একটা কথা বলি ! তুমি রিকশা থেকে নেমে যখন বাস এ উঠার চেষ্টা করেছিলে, তখন রিকশা ভাড়া দিতে অনেক দেরী হয়েছিলো, বাসটা শুধু তোমার জন্য অনেক সময় দাড়িয়ে ছিল ! তুমি বাসে উঠে বাম দিকের মহিলাদের ৬ সিটে বসেছিলে ! কি মনে পরেছে ? আমার মনে হয় তুমি বাড়ি থেকে পালাচ্ছিলে, কিন্তু তোমার সাথে কাউকে দেখলাম না !
তোমাকে একটা সত্যি কথা বলি, তুমি বাসে ওঠার পর আমি যতক্ষণ বাসে ছিলাম, সারাক্ষণ তোমার দিকেই তাকিয়ে ছিলাম, চোখ ফেরাতে পারছিলাম না ! তুমি যে অসম্বব সুন্ধর তা হয়ত নয়, তারপরও তোমার মাঝে কি যেন একটা আছে, তার জন্য আমি তোমার থেকে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না ! সেটা হয়ত তোমার নিস্পাপ মুখের সরলতা ! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, এরকম মুখ খুব কম লোকের হয়, বলা নেই-কথা নেই প্রথম দেখায়ই একবারে অন্তর চোখে গিয়া আঘাত করে ! তারপর অন্তরে খোদাই হয়ে যায়, শত চেষ্টা করেও আর মোছা যায়না !
পৃথিবীটা গোল ! ঘুরতে ঘুরতে আবার যদি এভাবেই কোনো একদিন কোনো ভীর বাসে পাশাপাশি সিটে, কিংবা পড়ন্ত বিকেলে রেল লাইনের কোনো বদ্ধ কামরায় আমাদের দুজনার দেখা হয়ে যায়, সেদিন যাতে আমাকে চিনতে তোমার অসুবিধা না হয়, তারজন্য আজকের লেখা !
সেদিন আমি কি নাম ধরে তোমাকে ডাকবো ? তোমার নামটাইতো জানা হয়নি ! যাক নামে কি আসে-যায় ! আমিই না হয়, তোমার একটা নাম দিলাম "অপরিচিতা" !আজ থেকে তোমাকে আমি এই নামেই ডাকব ! যদি কোনদিন পিছন থেকে দেখে তোমাকে চিনতে পারি, তাহলে আমি তোমাকে এই নাম ধরেই ডাকব, তুমি সেদিন ভেবে নিও আমি তোমাকেই খুজছি !
আবার দেখা হবে এই প্রত্যাশায় -
সেই আমি
আসসালামু আলাইকুম
ছুটি ভোগ করে আজ প্রথম অফিসে আসলাম !
ওগো তুমি শুনছ কি ?
আগামী ১০ বছর পর তোমার তল পেটের চর্বি যাতে না বারে, তাই আজ থেকেই নিচের নিয়ম গুলো অনুসরণ করো :
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
- এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু চিপে নিন । তারপর একটু লবণ মিশিয়ে শরবত তৈরি করে প্রতিদিন সকালে খান । চর্বি দৌড়ে পালাবে।
- সকালে দুই-তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেতে পারেন। লেবুর শরবত পান করার পর পর
রসুন খেয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। এ অভ্যাসটি আপনার শরীরের ওজন
এবং পেটের চর্বি কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ করবে। শরীরের রক্ত সঞ্চালনও
হবে সাবলীল গতিতে।
- সকালের নাশতায় শক্ত খাবারের পরিমাণ কমিয়ে ফলের জায়গা করে দিন। নিয়মিত
সকালে এক বাটি ফল আপনার পেটের চর্বি কমাতে দারুণ সাহায্য করবে।
- পেটের চর্বি থেকে মুক্তি চাইলে পানির সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হবে। কারণ
পানি আপনার শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়ে শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ
বের করতে সাহায্য করে।
- দৈনন্দিন খাবার তালিকা থেকে সাদা চালের ভাত বাদ দিন। এর পরিবর্তে আটার তৈরি খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন।
- নানা রকম মসলা না দিয়ে খাবারে দারুচিনি, আদা, কাঁচা মরিচ বেশি ব্যবহার
করে রান্না করুন। এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে রাখবে।
- চিনি জাতীয় খাবার শরীরে চর্বি জমতে সাহায্য করে। তাই চিনি খাওয়া বাদ
দিতে হবে। পেটের চর্বি থেকে রেহাই পেতে হলে চিনির সঙ্গে শত্রুতা ছাড়া
উপায় নেই।
- টিপসগুলো এখন থেকেই মেনে চলুন আর পেটের চর্বি দূর করে হয়ে উঠুন দারুণ স্লিম।
প্রিয় বন্ধু,
অপরাজিতা.....!
আজ প্রথমবার শিখলাম, সবকিছু মেনে নিতে হয় ! ছোটবেলা স্কুল-কলেজ এ মাস্টার মশাইরা যা শিখিয়েছিলেন চার দেয়ালের বাইরে সেগুলো অকারণ, অর্থহীন ! সবকিছু ঘরগুজে মেনে নিতে হয় ! ভীর বাসের সুযোগে যে লোকটা এক মনে, অথচ যেন কিছুই বুঝছে না, এরকম মুখ করে তোমার শরীরের দিকে আলগোছে হাত বাড়ায় তার ক্ষমতা তোমার চেয়ে বেশী হলে, মেনে নিতে হবে ! আর তা যদি না মানো তাহলে কন্ট্রাকটর, তোমায় বাস থেকে নামিয়া দেবে ! অথচ কি আশ্চর্য দেখো টিকিটটা কিন্তু তুমিও পয়সা দিয়েই কিনেছিলে ! হায়রে সমাজ !
অনেক ছোটখাটো অপ্রত্যাশিত ঘটনায় মানুষের জীবন বদলে যায় ! এমনকি অনেক রাষ্ট্রের ইতিহাসও বাঁক নেয় অন্যদিকে । হটাত বরফ পড়তে শুরু করায়, নেপোলিয়ন রাশিয়ার যুদ্ধে হেরে গিয়াছিলেন । হয়তো আজকের এই ছোট ঘটনাটার জন্য আমার জীবনের পথ সম্পুর্ন পাল্টে যেতে পারে, আবার হয়তো নাও পারে ! দেখা যাক আগামীতে কি হয়..........!
আসামী জানিলনা কি তাহার অপরাধ, অথচ শাস্তি হইয়া গেল ! আমি গরিব, সল্প শিক্ষিত, তাই চাকরীর প্রারম্বে কঠোর পরিশ্রম করে গেছি দুটো পয়সার জন্য । অথচ কি আশ্চর্য যাদের রেফারেন্স শক্ত তারা সারাদিন কাজ ফাকি দিয়ে বসদের তোসামোদি করে যাচ্চে। অনেক চেষ্টা করেও যখন ওদেরকে আমার দলে নিতে পারলামনা বলে আজ.............! থাক সেসব কথা !
মাসের শুরুতে চাকরিটা ছেড়ে দিলে ........ কি হবে জানিনা ! আবার কাল থেকে চাকরি ধরার পালা ! এতদিন চাকরি পাল্টানোর সাহস ছিলনা । কিন্তু পেটে টান পড়লে সাহস আপনা-আপনি চলে আসবে !
চলবে..............
বন্ধুরা / বান্ধবীরা
আগামী ১৩/০৬/১৪ ইং হইতে ২০/০৬/১৪ ইং তারিখ পর্যন্ত
আমি আমার গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করব !
(গ্রাম: ফলইবুনিয়া, পোস্ট: বেকুটিয়া, থানা: কাউখালী, জেলা: পিরোজপুর)
তাই হয়ত অনলাইন-এ থাকা হবেনা !
তোমারা সবাই ভালো থাকো !
Dear Friends
I will stay my village home from 13/06/14 to 20/06/14.
So I cannot be online for the above mentioned days.
(Vill : Falabunia, PO: Bekutia, PS: Kawkhali, District : Pirojpur)
Be happy
আজ অনেকদিন পর !
গত দুদিন ধরে শরীরটা খুব খারাপ, বিছানা থেকে উঠতে পারিনি। অফিস থেকে ছুটি নিয়া সারাদিন ঘুমিয়ে কেটেছে । দুপুরের ঘুম ভাঙ্গলে হাতে কাগজ কলম নিয়ে বসলাম, ফেলে আসা দিনের সৃতির পাতা থেকে কিছু লিখব তাই ।
আমি এখন যে ফ্লাটে থাকি, আগের একতলা বাড়িটা ছেড়ে দিয়ে এখানে উঠেছি বছর চার হলো। নতুন বাসা বেশ সুন্দর ফ্লাট। অল্পদিনের মধ্যেই ফ্লাটগুলো ভাড়া হয়ে গেল।
আমাদের পাশের ফ্লাটে একসংগে থাকে নীলা আর শুভ । নীলা বেশ আকর্ষনীয় আর স্মার্ট । শুভ স্লিম আর ভদ্র ও সাভাবিক । শুভ একটা বেসরকারী অফিস এ চাকুরী করে । বেশ কাজের আর পরিশ্রমী । নীলা বাসায় থাকে । মাঝে মাঝে শেষ বিকালে বাইরে বের হয় সন্ধার আগে ফেরে । এসব কথা আমার জানার কথা না । কিন্তু এক মে দিবসে আমরা সবাই বাসায় ছিলাম তখন আমাকে নীলা ডেকে নিয়ে এক চা এর আড্ডায় এসব কথা বলল । তারপর থেকে মাঝে মাঝে ফ্লাটে আসতে যেতে দেখা হতো, কথা হতো, হাই হ্যলো, কখনো সন্ধার পরে ছাদের উপরে চায়ের পার্টিতে।
তবে শুভকে নিয়ে পার্টি তেমন জমতোনা, যতটা নীলা কে নিয়ে জমত. মাঝে মাঝে নীলা শাড়ি পরে এমন পারফিউম ব্যবহার করত নেশা ধরিয়ে যেত ।
একদিন বিকেল বেলা কাগজ কলম নিয়ে বসেছি, হটাত বাইরে কলিং বেল আর শব্ধ । দু তিনবার বাজার পর দরজা খুলে আমি অপ্রস্তুত । নীলা ফিস ফিস করে বলল, সরি সরি ।
কি হয়েছে ? খারাপ কিছু ?
না না । মিষ্টি আর সেরকম অপ্রস্তুত হাসিতেই বলল " Can you kindly do my zipper please ? "
শিওর, বললাম বটে ! তবু অবাক হলাম আর ওর সাহস দেখে হতভম্ব দিয়ে গেলাম ।
সে আমার দিকে পিঠ ফিরিয়ে বা'হাতে চুল ঘুছিয়ে উপরে তুলে দাড়ালো । ওর জামার পেছনের জিপার টেনে দিতে হবে !
এই প্রথমবার কোনো সুন্ধরী মেয়ের পিঠে হাত রাখলাম ! নীলার পিঠে হাত দিয়ে মনে হলো এমন সুন্ধর পিঠ আমি জীবনে দেখিনি !
ওকে দেখে বা দূর থেকে অনুভব করে যত বোঝা যায়, বাস্তবে তার উল্টো ! আমার প্রথম মনে হয়েছিল ওর শরীলটা এই ছোট্ট জামার ভেতরে......আমি যখন আলতো করে জামার চেইনটা টান দিলাম, মনে হলো নীলার শরীলটা একটা নরম মাংস পিন্ড, দলা হয়ে জামার ভিতর ঢুকে গেল !সাথে সাথে নীলা দৌড়ে পালালো !
চলবে ..........
আমাদের জীবনে হয়তো এক-দুইটি অথবা আরো বেশি নেতিবাচক সম্পর্ক আসে। আর এই সম্পর্কগুলো থেকে পাওয়া দুঃখজনক অভিজ্ঞতার জন্য আমরা অনেক সময়ই ভালোবাসার কোনো মানেই খুঁজে পাই না। আমরা হতাশায় নিমজ্জিত হই। জীবনের ভালো দিকগুলোও তখন আর আমাদের কাছে সুন্দর হয়ে ধরা দেয় না।
তারপরও আমরা ভালোবাসি। হয়তো এবার সঠিক মানুষটির খোঁজ পাই...অথবা আবার সেই ভুল মানুষ...এভাবেই চলতে থাকে। কিন্তু কেন, ভালোবাসা আসলে আমাদের কী দেয়, জানতে ইচ্ছে করে?
আসুন জেনে নেই:
প্রেমের শক্তি
জানেন, আমাদের যখন সঠিক ব্যক্তির সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকে, তখন আমরা প্রিয়জনকে যেমন ভালবাসি। তেমনি নিজের প্রতিও ভালোলাগা তৈরি হয়। আমরা আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠি। নিজের যত্নের বিষয়টিও চোখ এড়িয়ে যায় না। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সারাদিন কাজ করতেও ক্লান্তি আসে না। আমাদের মনের শক্তি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় ভালোবাসার প্রাণশক্তি।
ভালোলাগা
প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আমাদের চারপাশ ভোরে রাখে অপূর্ব ভালোলাগায়।
আমরা যখন প্রিয়জনের সঙ্গে থাকি প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ্য করে তুলতে আমরাও সচেতন থাকি। ভালো একজন সঙ্গী আমাদের জীবনকে ভালোবাসার নানা রং-এর রাঙিয়ে তোলে, আর তাই প্রতিটি দিনই হয় আরও মধুর। এর প্রভাব আমাদের মনের মতোই শরীরেও পড়ে। যেজন্য ছোট ছোট রোগও শরীরে বাসা বাঁধার সাহস করে না। আমরা থাকি সুস্থ ও উচ্ছ্বল।
সৃজনশীলতা
বিশ্বের জনপ্রিয় বহু গান, কবিতা, গল্প তৈরি হয়েছে ভালোবাসাকে উপজিব্য করে। ভালোবাসা আর মনের আবেগ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই রচিত হয়েছে কালজয়ী সব কাব্য। তাইতো সৃজনশীল উপায়ে প্রিয়জনের জন্য ভালোবাসার অনুভূতি এবং গভীরতা প্রকাশ করতে ভাবলেশহীন মানুষও হয়ে ওঠেন কবি।
আরও বেশি মানবিক
আমরা যখন প্রিয় মানুষটির সঙ্গে ভালো থাকি। আমাদের মনও তখন অনেক বেশি নরম প্রকৃতির হয়ে থাকে। খারাপ সব কিছু থেকে ভালোবাসাই আমাদের দূরে রাখে। আর এই ভালোবাসা শুধুমাত্র প্রিয়জনের জন্যই নয় বরং সব সৃষ্টির মাঝেই ছড়িয়ে যায়। ছোট ছোট ভালো কাজের মাঝেই আমরা তখন তৃপ্তি খুঁজে পাই।
এটাও সত্যি, ভালোবাসা সবার জীবনে হয়তো অনাবিল আনন্দ নিয়ে আসে না। অনেকের জীবনে এই ভালোবাসাই কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে ভালোবাসার মানুষকে না পেলে বা হারালে নিজের কোনো কমতি ছিলো, ভেবে কষ্ট পাওয়ার কোনো কারণ নেই। আসলে সঙ্গী নির্বাচনেই ভুল ছিলো। কারণ ভুল মানুষটি আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং আন্তরিকতা বুঝতেই পারেনি। এটা তার ব্যর্থতা।
প্রেম-ভালোবাসা, প্রিয় জীবন সঙ্গী আমাদের জন্য সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদ। তাইতো প্রিয়জনের মন ভোলাতে প্রেমের কবি নজরুল ইসলাম লিখে গেছেন… মোর প্রিয়া হবে এসো রানী…
" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!