বিএসসিআই এর ট্রেনিং ।

জীবনে কিছু কিছু দিনের স্মৃতি সত্যিই ভোলা যায়না ।

Firmgate

Badhon

শুভ জন্মদিন

তোমার জীবনের ছোট্ট ছোট্ট সময়গুলোকে আনন্দের রং লাগিয়ে স্বরনীয় করে রাখতে চেষ্টা করছি । যা সেদিন তোমাকে মনে করিয়ে দেবে যে, এই আমি তোমাকে কতটা গুরুত্ব দিতাম । যেইদিন আমি তোমার জায়গায়..আর তুমি আমার জায়গায় থাকবে।

সোনার গাঁও

কোন কোন মানুষ জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ন হয়ে যায় । কোন কোন দিনও সারাজীবন মনে থেকে যায় । সেরকম একটি দিন ছিল যেদিন এই ছবিটা তুলেছিলাম ।

সহবাস নিষিদ্ধ হওয়ার কারন সমূহ?


নিষিদ্ধ সময়ে স্ত্রী সহবাস করা খুবই খারাপ কাজ। জ্ঞানীরা বলেনঃনিষিদ্ধ সময়ে স্ত্রী সহবাস শরীরের এবং মনের অনেক ক্ষতি সাধন করে থাকে। তার মধ্যে ১২ টি বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলঃ


১) রোগী ব্যক্তি সহবাস করিলে তার রোগ আরো বেড়ে যায় এবং শরীরের ক্ষতি হয়।


২) শরীরে জ্বর নিয়ে স্ত্রী সহবাস পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা আছে।


৩) বৃদ্ধা ও বারবনিতার সঙ্গে সহবাস করলে আয়ু কমে যায়।


৪) বেশি গরমে মধ্যে স্ত্রী সহবাস করিলে পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।


৫) রাগ, চিন্তা, কষ্ট ও ভয়জনিত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে কঠিন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থাকে।


৬) বেশি ঠাণ্ডার ভিতরে সহবাস করলে নিউমোনিয়া রোগ হতে পারে।


৭) হায়েজের অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী দুই জনেই মেহ প্রমেহ রোগ হতে পারে।


৮)নিকৃষ্ট স্ত্রী সাথে করলে  নিকৃষ্ট সন্তান জম্ম লাভ করে।


৯) ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস করলে কঠিন রোগ হওয়ার সম্ভবনা আছে।


১০) অন্ধকার ঘরে ক্ষুদ্র বা নোংড়া জায়গায় স্ত্রী সহবাস করলে চিরতরে স্বাস্হ্য নষ্ট হয়ে যায়


১১) ভীষণ ক্ষুধার সময় স্ত্রী সহবাস করিলে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।


১২) বৃ্দ্ধ বয়সে স্ত্রী সহবাস করলে নিজেকে মৃত্যুর  দিকে দ্রুত  এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

তরতাজা সারাদিন


প্রায় প্রতিদিনই একটা নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে ওঠেন। ঠিক। কিন্তু উঠেই শুরু করে দেন ছোটা… সময়ে পাশ কাটিয়ে আও খানিকটা এগিয়ে যাওয়া নিরন্তর প্রচেষ্টা। যাতে বাড়ি এবং অফিসের কাজগুলো সময় মতো করে ফেলতে পারেন। কিন্তু দিন যত এগোতে থাকে আপনার শরীর অসহযোগিতা করতে শুরু করে! ক্লান্ত লাগে, ফলে কথায় কথায় বিরক্ত হয়ে যান। যে কাজটা শেষ করবেন বলে ভেবেছিলেন সেটাও হয়ে ওঠে না। কিন্তু এই সব কিছুই হতে পারে। যদি সকালের শুরুটা ঠিক হয়।


সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস জল


প্রায় সাত-আট ঘন্টা জল না খেয়ে থাকার ফলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস জল খান। সব থেকে ভালো হয় এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে এক চা-চামচ মধু আর একটা লেবুর রস মিশিয়ে খান। টক্সিন ফ্লাশ আউট হওয়ার পাশাপাশি শরীরও ঝরঝরে থাকে।


নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে উঠুন


রোজ অ্যালার্ম সেট করে ঘুমোতে যান। কিন্তু অ্যালার্ম বাজলেই তা বন্ধ করে আরও খানিকটা গড়িয়ে নেন। আর এখানেই হয়ে যায় সমস্যা। মাইন্ড সেটটা পাল্টান। অ্যালার্ম তখনই দিন যখন একবারে উঠতে পারবেন। এতে সারাদিন অনেক বেশি ফ্রেশ লাগবে।


কালার থেরাপি


উজ্জ্বল রঙ আপনাকে চনমনে রাখে। তাই ঘরের আপহোলস্ট্রিতে উজ্জ্বল রঙের ছোঁয়া রাখুন যাতে ঘুম থেকে উঠেই চোখ পড়ে মন ভালো করা সেই সব রং।


রোদ পোহানো


রোদ আমাদের শরীরের বায়োলজিকাল ক্লককে সজাগ করে তোলে। এ ছাড়াও শরীর চনমনে রাখার জন্যেও সূর্যের আলোর কোনও জুড়ি নেই। তাই সকালের চা-টা বারান্দা বসে, নিদেন পক্ষে জানলার পাশে বসে খান। দেখবেন বেশ ফুরফুরে লাগবে।


এক্সারসাইজ শরীর, মন এবং দিন চনমনে ও তরতাজা রাখতে হলে ঘুম থেকে উঠে অন্তত ১৫ মিনিট ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ ইজ আ মাস্ট। যোগা করতে পারলে অথবা জিমে ওয়র্কআউট করতে পারলে আরও ভালো হয়। আর কিছুই করতে ভালো না লাগলে ঘরের মধ্যেই খানিকটা হেঁটে নিন। শরীর তরতাজা থাকলে তবেই সারা দিন অন্যান্য কাজ করার এনার্জি পাবেন।

মিথ্যা


কথায় বলে, গল্পের গরু গাছে চড়ে! আর লাগামছাড়া মিথ্যেয় ভরপুর গল্পের বাইরেও যখন গরুরা গাছে অনবরত চড়ে, তখন নিখাদ চলতি ভাষায় ‘চাপা’ বলি সেটিকে আমরা। কিন্তু সেই চাপা যখন, ‘মাঝে-সাঝে’ থেকে 'প্রায়শই' আর 'প্রায়শই' থেকে 'সব সময়' হয়ে যায়, তখন ভ্রু-যুগল কুঁচকে ভেবে ফেলতে হয়- ব্যাপারটি আর মজা নেই। জটিল, জন্ডিস কেস আছে এমন মিথ্যাচারণের পিছনে!


এখন প্রশ্ন হল, কে বলে আপনার চারপাশে সব সময় এমন ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে? হতে পারে সে ছোটবেলার বন্ধু, হতে পারে সদ্য আলাপ হওয়া বান্ধবী কিম্বা আপনার নিত্যদিনের দেখা পাওয়া কোনো চোখের বালি অথবা আপনার আড্ডাজোনের কোনো একটি বন্ধুর মাঝেই অনেকসময় লুকিয়ে থাকে সেই মিথ্যাভাষীটি! কখনও অজান্তে, কখনও বা জেনেই! ভেবে দেখেছেন কি, সেই ব্যক্তিটির এমন মিথ্যা বলার প্রয়োজন পড়ে কেন?


মনোবিদরা জানাচ্ছেন, 'মিথ্যা বলার অভ্যেসটা গড়ে ওঠে ছোটবেলা থেকেই। ছোট বাচ্চারা অনেক সময়ই দুষ্টুমি লুকানোর জন্যে মিথ্যা কথা বলে। কিন্তু সে যদি ছোটবেলাতেই এই অভ্যাস ত্যাগ করতে না পারে, তাহলে সে বড় হয়ে এমন পার্সোন্যালিটির মানুষ হয়ে ওঠে যার মিথ্যা বলতে কোনো সঙ্কোচ হয় না। যদিও মিথ্যাচারণ সব মানুষই কম বেশি করে থাকেন প্রয়োজনে, কিন্তু উঠতে-বসতে যখন মিথ্যা বেরোয়, তখন বুঝে ফেলতে হবে সেটি সামান্য মিথ্যা নয়, এক অবসেশনের পর্যায়ে চলে গেছে সেটা'। কী করে বুঝবেন যে মিথ্যে বলছেন আপনার চারপাশের কোনো এক মানুষ? জানতে চাইতেই এক এক করে বলে গেলেন মনোবিদ।


১. যার সঙ্গে কথা বলছেন তার চোখের দিকে তাকিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করুন। তিনি যদি চোখ সরিয়ে নেন বা নিচের দিকে তাকিয়ে থাকেন, তাহলে বুঝবেন তিনি মিথ্যে বলছেন। এটা একটা মিথ্যা বলার লক্ষণ।


২. যার সঙ্গে কথা বলছেন তার কথা বলার ধরনের দিকে খেয়াল করুন। যদি তিনি সাধারণভাবে কথা বলে যান কোনও বিরতি ছাড়া এবং মাঝে মাঝে 'আম, উম' এই ধরনের শব্দ করেন, তাহলে সেটাও একটা মিথ্যা বলার লক্ষণ।


৩. মিথ্যা বলার সময় মানুষ হাত গুটাতে পারে অথবা পায়ে ঘষা দিয়ে হাঁটতে পারে অথবা অস্বস্তি অনুভব করতে পারে। এটার কারণ সে নার্ভাস এবং তার সাধারন আচার-ব্যবহার পরিবর্তন করতে চাইছে।


৪. মুখের ভাবের পরিবর্তন মিথ্যা বলার আরেকটি লক্ষণ। লক্ষ্য করুন, মিথ্যা বলার সময়ে ব্যক্তিটির চোখের ভুরু উপরের দিকে উঠছে কিনা! স্বাভাবিকভাবেই তার ভুরু নড়াচড়া করবে বেশি অথবা তিনি হাসবেন এমন একটা সময়ে যখন হাসার কোনও কারণ নেই।


৫. একইভাবে মিথ্যা বলার সময় মানুষের শারীরিক নড়াচড়া বেড়ে যায়। শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হওয়া, হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া, নাড়ির স্পন্দন বেড়ে যাওয়া মিথ্যা বলার লক্ষণ। এই ছোটখাটো কয়েকটা ব্যাপার খুঁটিয়ে দেখে এটা না-হয় বোঝা গেল যে, কে মিথ্যা বলছেন আর কে নয়! তারপর? বন্ধুটি যদি আপনার প্রিয় হয়, তবে তাকে একটু সাহায্য করুন অভ্যেস পাল্টাতে। কাজটা এমন কিছু শক্ত নয়। আপনি শুধু একটু সমস্যাটার গভীরে যান। 'মিথ্যা কথা বলার ব্যাপারটা অনেকটাই মানসিক। আর যে কোনও মানসিক সমস্যা দূর করতে হলে আগে অন্য মানুষটির প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হয়', বলছেন অভিরুচি। সেই সঙ্গে বলছেন, মিথ্যা ছাড়ানোর কয়েকটি পদ্ধতি কেমন হতে পারে!


বন্ধুটির মিথ্যা বলার প্রবণতাটিকে, অন্য কোনো গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরুন তার সামনে। দেখুন সে নিজের প্রবলেমটি বুঝতে পারছে কি না! এমন ইম্পালসিভ লায়ার-রা অনেক সময়ই না-বুঝেই বলে থাকে মিথ্যে কথা।


দ্বিতীয়ত, কথায় কথায় জেনে নিন, এমন কোনও ঘটনার কথা যা তার জীবনে ভীষণভাবে প্রভাব ফেলেছে, সম্ভবত তার অজান্তে মিথ্যা বলার পেছনেও! গহন সেই ক্ষতকে সারানোর চেষ্টা করুন। এরই পাশাপাশি, বন্ধুকে বোঝান যে মিথ্যা বলে কীভাবে অন্যদের কাছে জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে তিনি! এসবেও যদি কাজ না-হয়, হয় সরে আসতে পারেন আপনি, নয় তো বন্ধুকে নিয়ে যেতে পারেন মনোবিদের চেম্বারে। শুধু মিথ্যাটাকে প্রশ্রয় না-দিলেই হলো! সূত্র: ওয়েবসাইট।

ডেটিংয়ে যাওয়ার পর সঙ্গিনী যখন…


আজকাল ভালোবাসা খুব সস্তা হয়ে গেছে। এ জাতীয় কথা প্রায়ই শোনা যায়। একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে টাইম পাস করা বা সময় কাটানোই এখন কারও কারও কাছে মুখ্য ব্যাপার। অবশ্যই সেটা ভালোবাসার দীর্ঘায়িত সংজ্ঞার মধ্যেও পড়ে না। একজনকে ক্ষণিকের জন্য ভালো লাগার কিছুদিন পরই আরেকজনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলাটা আর যাই হোক, ভালোবাসা নয়। নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের কারণেই আজ এ বিষয়গুলো যেন সাধারণ হয়ে উঠেছে। আজও মানুষ এমন কাউকে খুঁজে বেড়ায়, যাকে নিয়ে ভবিষ্যত জীবনের স্বপ্ন দেখা যায়। তাই একজন সঠিক সঙ্গীকে বেছে নিতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত। একটি সম্পর্কে কখন একজন আরেকজনকে শুধু নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে, তা নিরূপণ করা প্রত্যেকের নিজের হাতে।


তবে এজন্য সচেতন হয়ে পা বাড়াতে হবে। যুক্তিকে আবেগের ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। আমরা নিজেদের কোন ভুল সম্পর্কের জালে জড়িয়ে ফেললাম কিনা, সেটা যদি বুঝতে বেশি দেরি হয়ে যায় তার পরিণতিটা খুব সুখকর হয় না। এ বিষয়ের ওপর অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়ায় একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। সেখানে সঙ্গী বা সঙ্গিনী আপনাকে ব্যবহার করছে কিনা, এ নিয়ে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সেরকম ৩টি নিচে তুলে ধরা হলো:


বাইরে গেলে শুধু আপনিই খরচ করেন: হয়তো আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনীটি বেশ স্বচ্ছল। কিন্তু, প্রতিবার ডেটিংয়ে যাওয়ার পর খরচের ভারটা শুধু আপনাকেই বহন করতে হয়। সাবধানে পা বাড়ানোর জন্য এটা একটা ভালো ইঙ্গিত। তবে, বিল পরিশোধের সময় যদি দুই জন ভাগাভাগি করে টাকা দেন, তাতে অসুবিধা নেই। আর প্রতিবার ডেটিংয়ে গিয়ে খাওয়ার পর বিল পরিশোধের জন্য নিজে জোর করে পুরো টাকাটা দেয়ার অভ্যাস করবেন না।


আপনাকে তার প্রয়োজন হলেই সাক্ষাৎ পান: আপনার কোন প্রয়োজনে আপনি হয়তো আপনার প্রিয় মানুষটিকে অনুরোধ করেও কাছে পাচ্ছেন না। তার বিশেষ কোন ব্যস্ততা হয়তো নেই। তারপরও ফোন করলে কল রিসিভ করছে না। কিন্তু, আপনি সেটা বেশ বুঝতে পারছেন। যখনই আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনীর কোন আপনাকে প্রয়োজন হলো, সে আপনার সঙ্গে দেখা করলো। সে প্রয়োজনটা যে কোন কিছু হতে পারে। সেটা শুধু তার স্বার্থকেই প্রতিফলিত করবে। কোন একটা সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার পর তরুণ বা তরুণীটি এ বিষয়টাকে অনেক সময়ই এড়িয়ে যান। নিজেকে বোঝান এতোটুকু স্পেস বা জায়গা ছেড়ে দেয়াই তার কর্তব্য। ভুলটা কিন্তু সেখানেই। আবেগ থেকে বেরিয়ে এসে যুক্তি দিয়ে যাচাই করুন।


আপনার ওপর সে আর্থিকভাবে নির্ভরশীল: শুধু আপনি যে ডেটিংয়েই টাকা খরচ করছেন তা নয়, মাঝে-মাঝে তার অন্যান্য বিলও হয়তো পরিশোধ করছেন। মনে রাখবেন সে কিন্তু স্বচ্ছল। বিলগুলো সে নিজেই পরিশোধ করতে পারতো। সতর্ক ঘণ্টাটা মনোযোগ দিয়ে শুনে বোঝার চেষ্টা করুন। সে আপনাকে তার নিজের স্বার্থেই কেবল ব্যবহার করে চলেছে। তাই এ সম্পর্কের ইতি টানাটা আপনারই হাতে।

নারীর প্রভাবমুক্ত হতে অভিনব কৌশল


নারীর প্রভাব মুক্ত হতে পাপুয়া নিউ গিনিতে পালিত হয় এক মজার উৎসব। তারা মনে করে পুরুষের মাঝে নারীর প্রভাব থাকলে সে প্রকৃত পুরুষ হয়ে উঠতে পারে না।


নারী প্রভাব মুক্ত হতে মাতসু সম্প্রদায়ের পুরুষেরা তাদের জিহ্বায় একটা কাঠের পিন বিদ্ধ করে। এরপর তারা নিঃশ্বাস বন্ধ করে বমি করার চেষ্টা করে। বমি করার মাধ্যমে নারীর প্রভাবমুক্ত হতে সক্ষম হন বলে বিশ্বাস করেন এই সম্রদায়ের মানুষ।


এরপরও যদি তাদের বমি না হয় তা হলে তাদের জিহ্বায় বার বার চিকন কাঠের সূচালো ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। কষ্ট যতোই হোক না কেন, নিজেকে পুরুষ প্রমাণ করতে তাদের কাছে এ আঘাত ফুলের বলেই মনে হয়।

পুরুষরা সৌন্দর্যের পূজারি, নারীরা অর্থবিত্তের


কোনো দম্পতিকে দেখে যদি মনে হয় তারা ‘মেড ফর ইচ আদার’, তবে বুঝতে হবে বিয়ে বা প্রেমের ক্ষেত্রে দুটি আবশ্যিক চাহিদা পূরণে তারা পুরোপুরি সক্ষম হয়েছেন। সে জন্যই সবার চোখে তারা হয়ে উঠতে পেরেছেন আদর্শ দম্পতি। সম্পর্কটি টিকেও গেছে ওই একই কারণে। দুজনের মধ্যে মনের মিল খুঁজে পাওয়া ইত্যাদি তথ্য খোঁজা শুধু গাঁজাখুরি! বহু গবেষণার পর এ বিষয়ে স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পেরেছে ‘জার্নাল অব পার্সোন্যালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি।’


গবেষকদের দাবি, আদর্শ দম্পতি হতে গেলে দুটি বিষয় অবশ্য লক্ষণীয়। পুরুষদের চোখে সঙ্গিনীর দৈহিক সৌন্দর্য আবশ্যিক চাহিদা। তা তিনি যত বড় গুণের অধিকারিণীই হন না কেন। অতি বড় বিদূষীর ক্ষেত্রেও একই শর্ত প্রযোজ্য। উলটো দিকে, মহিলারা সঙ্গীটির দৈহিক সৌন্দর্য নিয়ে তেমন চিন্তিন নন। তাদের দেখার বিষয় হলো, পুরুষটি কতখানি অর্থ উপার্জনে সক্ষম, তার স্টেটাস সিম্বল বা সামাজিক অবস্থান কী- ইত্যাদি।


প্রথম শুনলে মনে হতে পারে, এ আর এমন কী? এ তো সবাই জানে! কিন্তু এই প্রথম বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে, নারীর ঝোঁক অর্থ আর প্রতিপত্তির দিকে, পুরুষ যেখানে সৌন্দর্যের পূজারি। কিছুদিন আগ পর্যন্ত এই চিরাচরিত তথ্য খারিজ করে দিয়ে বলা হতো, কোনো প্রেম বা বৈবাহিক সম্পর্কে সাফল্যের ভিত্তি দুজনের মধ্যে সমীকরণের মিল। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, এই তথ্য একেবারেই ঠিক নয়।


এ বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণাটি চালিয়েছেন সিঙ্গাপুর ম্যানেজমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক নর্ম্যান লি এবং অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক অলিভার স্ন্যাগ। এ জন্য তারা সাহায্য নিয়েছেন বিভিন্ন অনলাইন চ্যাটিং সাইট ও স্পিড-ডেটিংয়ের। পরীক্ষার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবেই বেছে নেওয়া হয়েছিল এমন সব মেয়েদের, যাদের চেহারা অত্যন্ত সাধারণ। যে সব পুরুষকে বাছা হয়েছিল, তাদেরও সামাজিক অবস্থান তত সুদৃঢ় নয় বা প্রতিপত্তি নেই সে অর্থে। আশ্চর্যজনকভাবে দেখা যায়, পুরুষরা সঙ্গিনীদের চেহারা প্রত্যক্ষ করার পরই সম্পর্কে অনিচ্ছা প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। নারীরাও, অপর দিকে, একইভাবে সে সব পুরুষকে প্রত্যাখ্যান করেছেন যাদের সামাজিক অবস্থান তত সুদৃঢ় নয়।


অধ্যাপক লি জানিয়েছেন, এই গবেষণায় সাফল্য এসেছে খুব সহজেই, কারণ এ সব পুরুষ ও নারী তাদের ইচ্ছার কথা প্রকাশ করে ফেলেছেন চ্যাটরুমের ওয়ালেই। কাজেই কার কোন দিকে ঝোঁক বেশি, তা সহজেই ধরা সম্ভব হয়েছে। লি জানিয়েছেন, মহিলাদের দেখা গেছে সমাজে খুব উচ্চস্তরের বাসিন্দা না হলেও, মাঝামাঝি স্টেটাস সিম্বল যারা ধরে রাখতে সক্ষম, সে সব পুরুষকেই মহিলারা বেশি পছন্দ করছেন। অপরদিকে, পুরুষদের ঝোঁক সুন্দরী সঙ্গিনীর দিকে। অপরূপা না হলেও, অন্তত মাঝামাঝি চেহারার!


তবে লি যাই বলুন, লিঙ্গবৈষম্যমুক্ত পৃথিবীর জন্য মোটেই আদর্শ নয় এই গবেষণা। কলেজ অব লিবারাল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের অধ্যাপক কেনরিক দাবি করেছেন, এই গবেষণা বৈজ্ঞানিকভাবে সঠিক হলেও, বৈষম্য দূরীকরণের ক্ষেত্রে তা কোনো বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারবে না, বরং লিঙ্গের ভেদাভেদ আরও বাড়িয়ে তুলবে। কেনরিকের মতে, পুরুষ ও নারী আসলে নিজেদের মনের মতো সঙ্গী বা সঙ্গিনী চান। কোনো বিশেষ সম্প্রদায়ের ঝোঁক কোনো বিশেষ দিকেই বেশি, এমনটা ভেবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই।

রাজধানীতে দেহ ব্যবসা এবার অনলাইনে


ইন্টারনেট আর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রাজধানীতে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে একটি চক্র। ওয়েবসাইট খুলে অবাধে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের কার্যক্রম। মাদক বিক্রি ও প্রতারণারও একাধিক অভিযোগ রয়েছে চক্রটির বিরুদ্ধে।


অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেহ ব্যবসা চালাতে ইন্টারনেটে খোলা হয়েছে একাধিক ওয়েবসাইট। সেখানে দেহ পসারিনীদের নগ্ন ছবিসহ বিস্তারিত তথ্য ও ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে। এসব ওয়েবসাইটের ব্যাপক প্রচারণার জন্য বিভিন্ন ধরনের বাঙালি মেয়েদের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফুটেজ ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে।


তবে দেহব্যবসা ছাড়াও এই চক্রটি ইয়াবা, মদ, গাঁজা, হেরোইনসহ বিভিন্ন নেশা সামগ্রীও সরবরাহ করে থাকে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। হাতের নাগালে থাকলেও এই চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ। মাদক, বিশেষ করে ইয়াবার টাকা সংগ্রহ করতেই সমাজের অনেক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েরাও এতে জড়িয়ে পড়ছে। সাময়িক আনন্দলাভের জন্য উশৃঙ্খল কিছু মেয়েও এ চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বলে একটি বিশ্বস্ত সূত্র নিশ্চিত করেছে। 


এছাড়াও, সেবা দেওয়ার নামে প্রতারণা বাণিজ্যও চালিয়ে যাচ্ছে এসব ওয়েবসাইট নির্মানকারী কুচক্রী মহল। সমাজের শিক্ষিত, অর্ধ-শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত মেয়েরাও এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে সূত্র। 


এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ইন্টারনেটের বহুল ব্যবহারের সুবিধা নিতে একাধিক ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে যোগাযোগের ঠিকানা দিয়ে রেখেছে দেহব্যবসায়ী চক্রটি। এসব ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের কুরুচিপূর্ণ যৌন-উদ্দীপক ভিডিও ক্লিপ্সও ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে। এসব ভিডিওগুলো (এস্কর্ট-১, এস্কর্ট -২, এস্কর্ট-৩, এইচডি, বংপড়ৎঃ-১ ঐউ এমন)  সিরিয়ালে ১০ থেকে ১২ পর্যন্ত দেওয়া রয়েছে। তবে এস্কর্ট শব্দের আর্থিক প্রতিশব্দ ‘সহচর’ বা 'সশস্ত্র সঙ্গী’ হলেও এসব সহচর হচ্ছে মূলত দেহব্যবসায়ী। তবে 'সহচর' দেওয়ার নাম করে চলছে ব্যাপক প্রতারণা। এমন প্রতারণার শিকার হয়েছেন অনেকেই। কিন্তু লজ্জায় কেউ মুখও খুলতে পারছেন না।


এদিকে, রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর এলাকায় “মেঘলা গ্রুপ” নামে একটি চক্র দেহ ব্যবসা, মাদক বিক্রি, প্রতারণাসহ নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মোবাইল ফোনেই চলছে তাদের কার্যক্রম। এছাড়াও, রাজধানীর ফার্মগেট এলার্কা “দুই জেনারেশন গার্লস্” নামে একটি দেহ ব্যাবসায়ীদের সংগঠনও চালিয়ে যাচ্ছে গণপ্রতারণা। ফার্মগেটের অল্প-শিক্ষিত এই শ্রেণীর দেহপসারিনীদেরও কার্যক্রম চলছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই।


অনুসন্ধানে আরো দেখা গেছে, যেসব ওয়েবলিংকের মাধ্যমে এই অপরাধী চক্র অপরাধমুলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।


এসব ছাড়াও রয়েছে আরো একাধিক ওয়েবসাইট। এসব ওয়েবসাইটে যোগাযোগের বিভিন্ন ফোন নম্বর, নগ্ন নারীর ছবি এবং নগ্ন ভিডিওসহ প্রতিজনের সময় হিসেবে দর-দামও উল্লেখ রয়েছে। এসব ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।


অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, রাজধানীর মিরপুরে পাঁচ থেকে সাত জন মেয়ের একটি গ্রুপ মেঘলার নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। এই সংঘবদ্ধ গ্রুপটি প্রতারণা, অর্থ-আত্মসাৎ ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তারা 'মালদার পার্টি' দেখে ফোনে বিভিন্ন লোকের সঙ্গে কথা চালিয়ে যায়। সম্পর্ক গভীর হলে শারীরিক সম্পর্কসহ অন্যান্য প্রলোভন বিয়ে ও বাসায় নিয়ে আটকে রাথাসহ বিভিন্নভাবে তাদের ফাঁসিয়ে অর্থ আদায় করে থাকে। তাদের নেপথ্যে একটি শক্তিধর হাত জড়িত রয়েছে বলে জানা গেছে। ফার্মগেট এলাকাতেও চলছে একই রকম ঘটনা। প্রতিরাতেই ছিনতাই হচ্ছে পথচারীদের টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিনিয়র সাংবাদিক, সময় টেলিভিশনের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর ও গবেষক ফেরদৌস আরেফিন বলেন, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটে যৌথভাবে কাজগুলো হচ্ছে। এক্ষেত্রে বেশি হচ্ছে প্রতারণা। ওয়েব এড্রেস এবং তাতে মোবাইল ফোন নম্বর দেওয়া থাকলেও প্রশাসন কোন অ্যাকশন নিচ্ছে না। আমাদের দেশের পুলিশ বা ডিবি স্ব-প্রনোদিত হয়ে কিছু করতে পারে না। তাদের অভিযোগ দিতে হয়। অনেকে প্রতারিত হয়ে লজ্জায় কাউকে কিছু বলতেও নারাজ বলে জানান তিনি।


এ ব্যাপারে  ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের এন্টিসাইবার ক্রাইম টিমের সহকারী কমিশনার (সিনিয়র এসি) আসাদুজ্জামান বলেন, আগে বিষয়টি অনেক সীমিত পরিসরে ছিল। এখন তা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সাইবার ক্রাইম বিশ্বব্যাপী একটি বিষয়। অনেক সময় দেখা যায় যে, দেশের বাইরে বা আমেরিকায় বসে আমাদের দেশের ছবি বা ভিডিও তারা অপলোড করছে। সেক্ষেত্রে কিছু করার নেই। তবে আমাদের সাইবার ক্রাইম টিম কাজ করছে। এ ধরনের আরো বেশ কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। আমরা খুঁজে খুঁজে ব্যবস্থা নিচ্ছি। সূত্র: ওয়েবসাইট

নারীর আকর্ষণীয় ১৭টি দিক!

সৃষ্টির শুরু থেকেই পুরুষের চোখ নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে নারীদের চেষ্টার অন্ত নেই। ভালোলাগা অথবা মন্দ লাগার ব্যাপারটা এক এক জনের ক্ষেত্রে এক এক রকম হলেও কিছু কিছু ব্যপার আছে যেগুলো সবার ক্ষেত্রেই একরকম। পুরুষ কি পছন্দ করে একজন নারীর মধ্যে এটা হয়তো অনেক নারীই জানেন না। বিভিন্ন রিসার্চ আর জরিপে জানা গিয়েছে মজাদার সব তথ্য। আসুন এক নজরে দেখা নেয়া যাক পুরুষরা তার নারী সঙ্গীর মধ্যে কি কি বৈশিষ্ট্য থাকাটা পছন্দ করেন।
  • যে সব নারী সব সময় হাসি খুশি থাকেন তাদের প্রতি পুরুষদের আকর্ষণ সবসময়েই বেশি থাকে।
  • বুদ্ধিমতী নারীদের পছন্দ করেন পুরুষেরা। উপস্থিত বুদ্ধি সম্পন্ন নারীদের প্রতি তারা বেশি দূর্বল।
  • পুরুষরাও প্রশংসা শুনতে পছন্দ করেন। যে সব নারী তাদের সঙ্গীর প্রশংসা করেন তাদেরকে পুরুষরা সবসময়েই বেশি পছন্দ করেন।
  • বড় টানা টানা চোখের মেয়েদেরকে পুরুষরা প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলে।
  • মিষ্টি কন্ঠের ও মিষ্টিভাষী নারীদের প্রতি পুরুষের বাড়তি ভালোলাগা থাকে সবসময়।
  • পুরুষরা নারীসূলভ আচরণ পছন্দ করেন। যে সব নারীরা বেশ কমনীয় স্বভাবের কিন্তু ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, তাদের প্রতি পুরুষরা আকর্ষণ বোধ করেন।
  • পুরুষের বিষন্নতার সময় যে সব নারী সাহস জোগাতে পারেন এবং মন ভালো করে দিতে পারেন তাদের কে পুরুষরা বেশি ভালোবাসেন।
  • যে সব নারী সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করেন তাদের প্রতি পুরুষের ভালোলাগাটা বেশি থাকে।
  • সংস্কৃতিমনা নারীদের পছন্দ করেন পুরুষেরা। গান, নাচ অথবা গিটার বাজাতে জানেন এমন নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ বেশি।
  • স্মার্ট ও নিজের প্রতি যত্নশীল নারীদের প্রতি সব পুরুষই আকর্ষণ বোধ করে থাকে।
  • কড়া সুগন্ধি লাগায় এমন নারীদের পছন্দ করেন না পুরুষরা। একটু হাল্কা মিষ্টি সুগন্ধি ব্যবহার করে এমন নারীরাই পুরুষের পছন্দ।
  • সৎ ও দয়ালু নারীদেরকে প্রতি বেশি আকর্ষণ বোধ করেন পুরুষরা।
  • একটু চঞ্চল প্রকৃতির মেয়েরা পুরুষের চোখে বেশি আকর্ষনীয়।
  • রসবোধ আছে এমন নারীর সঙ্গে পুরুষরা বেশি আনন্দ বোধ করেন। সঙ্গীর সাথে হাস্যরসপূর্ণ গাল গল্প করে সময় কাটাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তারা।
  • বেশিরভাগ পুরুষেরই প্রথম পছন্দ লম্বা চুলের নারী।
  • যে সব নারীরা ভালোবাসা প্রকাশ করতে দ্বিধা করেন না তাদেরকে পুরুষরা বেশি ভালবাসেন।
  • ভালো রাঁধুনিদের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ সবসময়েই বেশি থাকে।
নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ প্রকৃতির একটি স্বাভাবিক নিয়ম। এক সময়ে রূপ দেখে নারীদের আকর্ষনীয়তা বিচার করা হতো। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়েছে। পুরুষের চোখে আকর্ষনীয় নারী হতে এখন অনেক রূপ সজ্জা কিংবা অলংকারের বদলে প্রয়োজন বুদ্ধিমত্তা ও সততার।

দীর্ঘ সময়ের ক্লান্তি কাটাতে


সময়ের সাথে সাথে কাজের ধরণ বদলেছে। পেশাদারিত্বের চাপে দিনের অনেকটা সময় কাজেই ব্যস্ত থাকতে হয়। দীর্ঘ সময় কাজের কারণে ক্লান্ত হয়ে পড়াটাও অবাস্তব কিছু নয়। দ্রুত ও নির্ভুল কাজের জন্য ক্লান্তি বেশ বড় বাধা। কাজে মন দিতে অবসন্নতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায়:


অফিসে ঢুকে সারাদিনে কি করবেন তা ঠিক করে নিবেন। তারপর ঠিক করুন কাজগুলো কখন করবেন, মানে দিনের প্রথমে নাকি শেষে। এতে করে এই দু’ভাগের মধ্যে সময় বের করতে সুবিধে হবে।


সময় বের করে নিতে পারলে নিজেকে চাঙা করে নিন। এক নাগাড়ে কাজ না করে একটু-আধটু চলাফেরা করুন। ভাল লাগবে। অফিসের চেয়ারে বসে আঙুল, হাতের টুকটাক এক্সারসাইজ। আলসেমি কাটাতে স্ট্রেচিং করেই দেখুন, ক্লান্তি আর কাবু করতে পারবে না।


মাঝেমধ্যে এক কাপ চা-কফিও চলতে পারে। তবে চায়ের সাথে হালকা কিছু খান।


ভারী খাবার খেলে ঘুম আসতে পারে। তাই ভাত, নুডুলস, বিরিয়ানির মতো ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন।


একা ও এক নাগাড়ে কাজ আমাদের একঘেয়ে করে তোলে। একঘেয়ে নিয়ে আসে অবসন্নতা। তাই সহকর্মীদের সাথে টুকটাক আলাপ করতেই পারেন। আলোচনার মধ্যে নিজেদের কাজ, সাম্প্রতিক সিনেমা, বই সবকিছুই থাকতে পারে।


কিছু পছন্দের ম্যাগাজিন, বই রাখতে পারেন ড্রয়ারে। খুব খারাপ লাগলে একবার চোখ বুলিয়ে নিন। হারিয়ে যাওয়া মনযোগটা ঠিকঠিক ফেরত পাবেন।


আজকাল মাল্টিমিডিয়া সেট অথবা ট্যাব, আইপ্যাড যখন নিত্যসঙ্গী। তখন পছন্দনীয় কিছু গান ভরে নিলে মন্দ হয় না। কাজে ঝিম ধরলে গান শুনতে পারেন।


এছাড়াও ক্লান্তি কাটাতে নেট ঘাটতে পারেন। সামাজিক সাইটগুলোতে বন্ধুদের সাথেও সেরে নিতে পারেন আলাপ। এতে করে পুরোনো মুডটা ফিরে আসবে।

বেশি হাসবেন না


নারীদের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে চান? তাহলে বেশি হাসবেন না। কেননা নারীরা বিষণ্ন পুরুষই বেশি পছন্দ করে। কিন্তু পুরুষরা তার বিপরীত। তাদের পছন্দ নারীর হাস্যোজ্জ্বল অভিব্যক্তি। আমেরিকার সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জার্নাল ইমোশনে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণায় এ কথা বলা হয়েছে।


এতে পুরুষদের কিছুটা লাজুক ও নারীদের তাচ্ছিল্য করার উপদেশও দেয়া হয়েছে।


কানাডার গবেষকরা আরো জানান, যৌন আবেদনময় পুরুষদের চেয়ে যেসব পুরুষ ভুল করেছেন এবং তা তারা জানে বলে ভাব বা অহং প্রকাশ করেন তাদের সঙ্গেই নারীরা বেশি সুখী হয়।


গবেষণায় কিছু নারী ও পুরুষের ছবি চাওয়া হয় এবং ছবির মানুষের অভিব্যক্তি দেখে যৌন আবেদন সম্পর্কে তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়।


গবেষণার পরিচালক ইউনিভার্সিটি অব বৃটিশ কলম্বিয়ার মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক জেসিকা ট্রেসি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “ছবিতে যেসব পুরুষ হাসছিলেন তারা মোটেও আকর্ষণীয় নন বলে নারীরা মতামত জানান। অন্যদিকে পুরুষদের প্রতিক্রিয়া নারীদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।”


ট্রেসি আরো বলেন, “ছবিতে যে নারীরা হাসছিলেন তারা সবচেয়ে আবেদনময়ী বলে পুরুষরা রায় দেন এবং তারা হাসিকেই নারীর সবচেয়ে আবেদনময়ী অভিব্যক্তি বলে মন্তব্য করেন।”
" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!