বিএসসিআই এর ট্রেনিং ।

জীবনে কিছু কিছু দিনের স্মৃতি সত্যিই ভোলা যায়না ।

Firmgate

Badhon

শুভ জন্মদিন

তোমার জীবনের ছোট্ট ছোট্ট সময়গুলোকে আনন্দের রং লাগিয়ে স্বরনীয় করে রাখতে চেষ্টা করছি । যা সেদিন তোমাকে মনে করিয়ে দেবে যে, এই আমি তোমাকে কতটা গুরুত্ব দিতাম । যেইদিন আমি তোমার জায়গায়..আর তুমি আমার জায়গায় থাকবে।

সোনার গাঁও

কোন কোন মানুষ জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ন হয়ে যায় । কোন কোন দিনও সারাজীবন মনে থেকে যায় । সেরকম একটি দিন ছিল যেদিন এই ছবিটা তুলেছিলাম ।

Happy New Year 2014 / হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৪


আগামী দিনের সূর্যোদয় হোক, তোমার চোখে চোখ রেখে !
হাতে হাত রেখে শুরু হোক আগামী দিনের পথ চলা !
নির্ভাক ঠোটের ইশারায় প্রকাশিত হোক, দু রিদয়ের অপ্রকাশিত ভাষাগুলো !
সে ভাষা ছন্ধময় হোক, দু রিদয়ের উষ্ণ নিঃশ্বাসে !
 সে ভাষা লেখা হোক, আমাদের বুকের কর্দমাক্ত ঘামের দেয়ালে !
এমনি সুখের স্পর্শে অতিবাহিত হোক, তোমার আগামী বছরের প্রতিটি মুহূর্ত,
পুরাতন বছরের বিদায়ীলগ্নে এই শুভ কামনা রইলো !

শুভ নববর্ষ - ২০১৪

বিয়ের আগে সেক্স হতেই পারে: পরিনীতি




‘বিয়ের আগে চুমু খাওয়া বা সেক্স করা সাহসী ব্যাপার। এটা বাস্তবতা। এটা ঘটে থাকে। আপনি কারো সাথে প্রেমের সম্পের্কে জড়িয়ে পড়লে বিয়ের আগেও আপনাদের মাঝে সেক্স হতে পারে। এজন্য লিভ টুগেদারের প্রয়োজন হয় না।

কেন কম বয়সী মেয়েরা প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী পুরুষদের?

ব্যাপারটা যে কেবল বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, তা কিন্তু মোটেও নয়। অতীতেও ছিল, তবে অবশ্যই এতটা প্রকট ভাবে দেখা যায়নি। পিতার বয়সী কিংবা তাঁর চাইতেও বেশি বয়সের পুরুষদের প্রেমে পড়াটা, কিংবা প্রেম করে বিয়ে করাটা তরুণীদের জন্য ইদানীং খুব সহজ একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে পুরুষটি হয়তো বিবাহিত, এবং তরুণীটি একপ্রকার ছলে-বলে-কৌশলে প্রেমিকের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে নিজেকে তার স্ত্রী রূপে অধিষ্ঠিত করছে। কমবয়সী একটি মেয়ে প্রেমে হাবুডুবু খেলে বেশিরভাগ পুরুষের জন্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব একটি ব্যাপার। আবার অনেক পুরুষই সূক্ষ্ম কৌশল বাদ দিয়ে বেশ মোটা দাগেই কমবয়সী মেয়েদের পটাবার চেষ্টা করে থাকেন। পুরুষের কারণটি পরিষ্কার, একটি তরুণী নারীকে সঙ্গী হিসাবে কামনা করেন তারা। কিন্তু একটি কমবয়সী মেয়ে কেন প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের? কী সেই কারণ গুলো?

 প্রেমিকের মাঝে বাবাকে খোঁজা

বিচিত্র শোনালেও অন্যতম প্রধান কারণ এটাই যে মেয়েরা যদি নিজের বাবার খুব ভক্ত হয়ে থাকে, তবে কোনো পুরুষের মাঝে বাবার ছায়া দেখা মাত্রই প্রেমে পড়ে যায়। যেহেতু বাবা একজন মধ্যবয়সী পুরুষ, তাই স্বভাবতই এই বয়সী অন্য পুরুষদের মাঝেই বাবার ইমেজ খুঁজে পাওয়া সহজ। বাবার মতন যত্ন নেয় বা স্নেহ করে, এমন মধ্য বয়সী পুরুষদের প্রতি সহজে আকৃষ্ট হয় এক শ্রেণীর মেয়েরা। বিশেষ করে কোনো কারণে যারা বাবাকে হারিয়ে ফেলে, তারা।

 আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানেই অর্থনৈতিক ভাবে তিনি যথেষ্ট স্থির ও জীবনে প্রতিষ্ঠিত। মেয়েরা সেই আর্থিক নিরাপত্তাটাই খোঁজে, বিনা পরিশ্রমে নিজের জন্য সুখ নিশ্চিত করতে চায়। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, মেয়েরা শুধু সেইসব মধ্যবয়সী পুরুষদের প্রেমেই পড়ে যারা আর্থিক ভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত।

সুখের সংসারের লোভ

পুরুষটি যদি নিজের স্ত্রী সংসারকে অনেক ভালোবেসে থাকেন ও তাঁদের নিয়ে অনেক সুখী হয়ে থাকেন, অনেক মেয়েই তাঁদের এই সুখ দেখে লোভে পড়ে যায়। বিশেষ করে পারিবারিক অশান্তি দেখে বেড়ে উঠেছে এমন মেয়েরা। তারা ভাবে পুরুষটি নিজের প্রথম স্ত্রীকে যেমন ভালোবাসছে বা যত্ন করছে, তাকেও তেমনটা করবে। সেই সুখের স্থানে নিজেকে বসাবার লোভে মেয়েরা প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের।

নিজে কিছু করতে না পারা

অনেকে মেয়েই আছে পরাশ্রয়ী উদ্ভিদের মতন। তারা নিজেরা কিছু করতে পারে না, প্রতিটি ব্যাপারেই অন্য মানুষের সহযোগিতা চায়। তারা মনে করে যে একজন “ম্যাচিউর” পুরুষ তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে। তাই বেছে নেয় সঙ্গী হিসাবে পিতার বয়সী পুরুষকে।

যৌনতার আনন্দে-অভিজ্ঞতায়

অনেক মেয়ে মনে করে একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানে যৌনতা সম্পর্কে অনেক বেশি অভিজ্ঞ কমবয়সী একজন তরুণের তুলনায়। অনেকের আবার ভালোই লাগে মধ্যবয়সী পুরুষকে। তাছাড়া এই বয়সী পুরুষের অতি অবশ্যই একাধিক নারীর অভিজ্ঞতা হয়ে যায়। ফলে একজন কমবয়সী তরুণীকে ভালো বোঝে সে। সব মিলিয়ে তরুণীরা নিজের চাইতে অধিক বয়সের পুরুষকে সঙ্গী রূপে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে যৌনতা বেশ একটা বড় ভূমিকা পালন করে।

তরুণ প্রেমিক থেকে আঘাত পাওয়া

নিজের প্রথম প্রেমিক যদি আঘাত দিয়ে চলে যায়, তবে অনেক মেয়েই অধিক বয়সের পুরুষদের দিকে ঝোঁকে। কারণ তাদের মনে হয় তরুণ প্রেমিকেরা ভালোবাসায় অসৎ ও অস্থির আর বয়স্ক পুরুষেরা স্থির ও নির্ভরযোগ্য।

আপনার বস কেমন ?

প্রেম কত প্রকার ও কি কি ?

প্রেম কত প্রকার ও কি কি ?

ঐক্যমতের প্রেম :

মনের সঙ্গে যদি মন মিশে যায়, চোখের সঙ্গে চোখ, ব্যস হয়ে গেল প্রেম - ঐক্যমতের প্রেম অতএব নেই কোনো সমস্যা খাও দাও, ফুর্তি করো সংসদ ভবন, বলদা গার্ডেন, পাবলিক লাইবেরির চিপায় মুখে-মুখ, বুকে-বুক, দেহ মনে অথৈ সুখ অথবা ঘন্টার পর ঘন্টা মুখামুখি অলস থাকাচিনেবাদামের খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে চোখের তারায় আকাশ দেখা যতদিন আকর্ষণ আছে, তুমি আছ-আমি আছি, আকর্ষণ ফুরালেই দিমত, ভেঙ্গে যায় ঐক্যমত ।  তারপর দুদিকে দুজনার দুটি পথ 

আপোসহীন প্রেম :

প্রথমত - আমি তোমাক চাই, দিতীয়ত - আমি তোমাক চাই, শেষ পর্যন্ত আমি তোমাক চাই ........! তোমার জন্য আমি ফেন্সি খাবো, পেথেদ্রিন নেবো, তবুও আমি তোমাক চাই. তোমাক  না পেলে আমিও নাই গাছের ডালে ছাগলের দড়ি বেধে অথবা স্লিং ফেনের সাথে শাড়ি বেধে ঝুলে পরব আপোসহীন প্রেম এমনি কড়া , এমনি বেপরোয়া।  জীবনে কোনদিন ব্লাড বাংকে রক্ত দেয়নি একফোটাও অথচ রাত জেগে রক্ত অক্ষরে চিঠি লেখা, হাতে ব্লেড চালিয়ে প্রেমিকার নাম লেখা 

অসংবিধানিক প্রেম :

বিলক্লিন্টন একে বলেছেন, অসংবিধানিক সম্পর্ক, অর্থাৎ পরকিয়া প্রেম  যে প্রেম বিধান সম্মত নয়।  চতুর বাওয়ালী হয়ে অন্যের মৌচাক থেকে চুপি সরে মধু খাওয়া পরকিয়া প্রেম, নিকষিত হেম, কামগন্ধ নাই তাই এমন যেন-গনি মিয়ার নিজের জমি নাই তাই সে অন্যের জমি চাষ  করে   ওর মতে-পরকিয়া হলো ঝামেলাহীন নিস্কন্টক ভালবাসা, ফসল হলেই হলো-জমির মালিকানার বালাই নাই ।  

স্বৈরাচারী প্রেম :

তুমি শুধু আমার , কেবলই আমার  প্রেমিকার উপর এধরনের মালিকানা দাবী করাই হলো স্বৈরাচারী প্রেম  আমাকে তোমার ভালবাসতেই হবে ।  না হলে আমি তোমার মুখে এসিড ছুড়ব, প্রয়োজনে রাস্তা থেকে তুলে...........এধরনের হুমকি ধামকির মাধ্যমে জবরদস্তি ভালবাসা আদায় হলো এ জাতীয় প্রেমের বৈশিষ্ট তুমি যদি কাল থেকে সিগারেট না  ছাড় তো ........... প্রেমিকের প্রতি যখন এধরনের ফরমাস বা অধ্যাদেশ জারি করাও স্বৈরাচারী প্রেমের পর্যায়ভুক্ত । 

একদলীয় প্রেম :

একদলীয় প্রেম হলো অনেকটা ওয়ান সাইডেড লাভ বা একতরফা প্রেম  বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ প্রেম অপ্রকাশিত মনের কথাটি মনের মধ্যে ঘুমড়ে মরে । সাহসের অভাব, লাঞ্চনার ভয়ে যদি পাছে লোকে কিছু বলে অতএব সারাক্ষণ উদাস উদাস ভাব . প্রেমিকার পায়ের শব্দে বুক ধরফর করে ।  কন্ঠ শুনে চমকে ওঠা, তারপর বিনিদ্র রজনী, সাদা কাগজে কবিতার জঞ্জাল, বলব ? কিন্তু...... কিভাবে বলি ? যদি সে ভুল বুঝে ? ইত্যাদি সব মনোবিকার ।  হটাত একদিন পাখি উড়ে যায়, রয়ে যায় তার পালক ।  একবুক দীর্ঘশ্বাস, সারাজীবন হা -হুতাশ 

সুবিধাবাদী প্রেম :

এধারার প্রেমিক-প্রেমিকারা ধরো তক্তা মারো পেরেক তত্বে বিশ্বাসী  খোলা মাঠে বা পার্কের নির্জনতার চেয়ে চায়না রেস্তরার আলো-আধারিতে কিংবা বেড রুমের উষ্ণ নিভির পরিবেশই এদের বেশী পছন্ধ  এরা নগদ লেনদেনে অভ্যস্ত দেবে আর নেবে, মিলবে-মিলাবে......! সুবিধাবাধী রাজনিতীকরদের দলবদল এর মতো এ শ্রেনীর প্রেমিক-প্রেমিকারা আবার ঘন ঘন সঙ্গী পাল্টায়   আসলে প্রেম নয় , এদের মূল লক্ষ্য হলো বাড়ি, গাড়ি, ব্যাঙ্ক বালেন্চ্চ বা রাজকন্যাসহ রাজত্ব রাজনিতীকরদেরনির্বাচনী বায়ের মতো এরা প্রেমিকার পিছনে প্রচুর সময় আর অর্থ ইনভেস্ট করে এবং পরে তা সুদ-আসলে উসুল করে । 

যে ৭টি কাজ কখনোই করবেন না ভালোবাসার পুরুষটির সাথে

দুজন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠতে হলে ভালোবাসার পাশাপাশি প্রয়োজন বিশ্বস্ততা ও সমঝোতার। এর সাথে দরকার একে অপরের জন্য সম্মানবোধ। কিন্তু সব সময় কি এসব বিষয় মাথায় থাকে? মাঝেই মাঝেই আমরা ভুলে যাই এসব জরুরি বিষয়গুলো। তাই নিজের অজান্তেই কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াই ভালোবাসার মানুষটির। ভুল করে তাঁকে বলে ফেলি কটু কথা, অসম্মান করে বসি তাঁকে, মনোকষ্টের কারণ হয়ে যাই তাঁর। কখনো কখনো রেগে গিয়ে বা না বুঝে আমরা এমন অনেক কথা বলি, যা হয়তো বলতে চাই না। কিন্তু এই না বলতে চাওয়া কথাটাই হয়তো অনেকখানি দুঃখ দিয়ে ফেলে প্রিয় মানুষটিকে।
আপনি আপনার প্রেমিক বা স্বামীকে হয়তো অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কি তাঁর মনোকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ান না? আপনার একটা ভুল আচরণ বা কটু কথা তাঁকে হয়তো অনেকখানি কষ্ট দিয়ে ফেলে। তাই সম্পর্কের ক্ষেত্রে হতে হবে আরো যত্নশীল। বলবেন না এমন কোনো কথা বা করবেন না এমন কোনো কাজ যাতে আপনার সঙ্গী আপনার ওপর থেকে ভরসা হারিয়ে ফেলে।

হেয় করার চেষ্টা করবেন না :

একজন পুরুষকে তাঁর চেহারা নিয়ে যত কটু কথাই বলা হোক না কেন, তাতে তিনি খুব বেশি কিছু মনে করবেন না। কিন্তু যখনই কথা উঠবে তাঁর ব্যক্তিত্ব প্রসঙ্গে তখনই আঘাত সরাসরি গিয়ে লাগবে তাঁর 'ইগো'তে! একজন পুরুষের অন্যতম সম্পদ হলো তাঁর ব্যক্তিত্ব। তাই ব্যক্তিত্ব নিয়ে নেতিবাচক কথা বলা মানে তাঁকে হেয় করা। অন্যদের সামনে তাঁর খুঁতগুলো প্রকাশ করা মানেও কিন্তু তাঁকে হেয় করা! আর এ কাজটি করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এ বিষয়টি আপনার স্বামী বা প্রেমিক সহজে ভুলবেন না।

 অর্থনৈতিক ব্যাপারে নাক গলাবেন না :

প্রাচীনকাল থেকেই এ কথা প্রচলিত আছে যে, পুরুষদের তাঁর বেতনের কথা জিজ্ঞেস করতে হয় না! আপনার সঙ্গীর অর্থনৈতিক উপার্জনের ব্যাপারে যতটা সম্ভব কম কথা বলুন। তাঁকে বারবার এই বলে চাপ প্রয়োগ করতে থাকবেন না যে, কেন তুমি কম উপার্জন করো বা কেন আরো বেশি উপার্জন করো না? এতে তিনি যার পর নাই বিরক্ত হবেন! তাছাড়া আপনার সঙ্গী কত রোজগার করেন, কীভাবে খরচ করেন, কেন খরচ করেন - এসব কথা জিজ্ঞেস করলেও বিরক্ত হবেন। আর বারবার অর্থনৈতিক ব্যাপারে কাউকে উত্যক্ত করা মানে তাঁকে ছোট করার চেষ্টা করা। তাই এ কাজটি করা থেকেও বিরত থাকুন।

 ভালোবাসার মানুষটির সামনে অতি অহংকার করবেন না :

অহংকার খুবই খারাপ একটি বিষয়, আর সেটা যদি হয় আত্মঅহংকার, তাহলে তো কথাই নেই! ভালোবাসার মানুষটির সামনে আত্মঅহংকার করা একেবারেই উচিত নয়। আপনার সঙ্গী যদি আপনার চেয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতায় কম হন, চাকরির পদে ছোট হন অথবা কম আপনার চেয়ে বেতন কম পান তাহলে সেসব তাঁকে বারবার বলে খোটা দেবেন না। এতে যেমন তিনি ব্যথিত হবেন, তেমনি সম্ভাবনা থাকবে সম্পর্ক ভেঙে যাবারও। আপনার বাবার যদি বেশি ধনী হন বা আপনার সঙ্গীর পারিবারিক মর্যাদা যদি আপনার চেয়ে কম হয় তাহলেও উচিত হবে না এসব কথা বারবার বলা। কারণ আপনি তাঁকে ভালোবেসেছেন তাঁর অবস্থান জেনেই। আর এমনটা করলে ভালোবাসাকেই অসম্মান করা হয়।

অন্যদের সামনে পরিবার নিয়ে কটু কথা বলবেন না :

আপনার কাছে যেমন আপনার পরিবারের লোকজন, আত্মীয়-স্বজন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি আপনার সঙ্গীর কাছেও তাঁর পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাঁর আপনজনদের ব্যাপারে কখনোই কোনো কটু কথা বলবেন না। আপনার সঙ্গীকে চার দেয়ালের ভেতরে বা একা তাঁর পরিবার সম্পর্কে কটু কথা বললেও তিনি হয়তো তেমন কিছু মনে করবেন না। কিন্তু অন্য লোকদের সামনে কিছু বললে তিনি অবশ্যই ব্যথিত হবেন। তাই এ কাজটি কখনোই করবেন না। এতে কিন্তু তাঁকে অসম্মান করা হয়। আর যদি সম্পর্কে এই অমর্যাদার ব্যাপারটি চলে আসে, তাহলে কিন্তু ক্ষতি আপনারই। আপনার সঙ্গী আপনার প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারে।

 অন্য পুরুষের সাথে তুলনা করবেন না :

ছেলেরা অন্য পুরুষের সঙ্গে নিজের তুলনা করা খুবই অপছন্দ করে। সেটা যদি কোনো সিনেমার নায়কের সাথেও হয়, তবুও! আপনার স্বামী বা প্রেমিককে ভুলেও অন্যের সাথে তুলনা করবেন না। কখনোই বলবেন না যে, তুমি অমুকের মতো হ্যান্ডসাম না বা তমুকের রুচি তোমার চেয়ে ভালো। এতে সম্পর্কের অবনতি ছাড়া আর কিছুই হবে না। অন্যের সফলতা বা অগ্রগতি নিয়েও তুলনা করবেন না। এতে আপনার সঙ্গীর মনে হবে, আপনি তাঁকে নিয়ে সুখী নন।

সঙ্গীর বন্ধুদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখবেন না :

আপনার প্রেমিক বা স্বামীর বন্ধুদের সাথে খুব বেশি ঘনিষ্ঠতা না রাখাই ভালো। নয়তো দেখা দিতে পারে নানা রকমের সমস্যা। যেমন এতে আপনার সঙ্গীর মনে দেখা দিতে পারে অমূলক সন্দেহ, আপনার সঙ্গীর বন্ধু আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়তে পারে ইত্যাদি। এছাড়া নিজের গোপন কথা অনেক সময়ই বলে ফেলতে পারেন সেই বন্ধুকে। এতে হতে পারে মারাত্মক পর্যায়ের ভুল বোঝাবুঝি। মোটকথা, সঙ্গীর বন্ধুদের কাছ থেকে যতটা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখুন।

মিথ্যা সন্দেহ ও জেরা করবেন না :

আপনার সঙ্গীর খোঁজখবর আপনি রাখতেই পারেন। যেমন সে কোথায় যাচ্ছে, কখন ফিরবে ইত্যাদি। কিন্তু সেটা যেন জেরার পর্যায়ে চলে না যায়। এটা তাঁর বিরক্তির উদ্রেক করবে। এতে তাঁর মনে হতে পারে যে, আপনি তাঁকে অবিশ্বাস করেন। আবার মিথ্যা সন্দেহ করাটাও কিন্তু সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে। তাই কোনো ব্যাপারে সন্দেহ করার আগে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করার আগে বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।

নিয়মিত যৌন সম্পর্কে নারীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি

নিয়মিত যৌন সম্পর্কের কারণে নারীদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। একটি স্কটিশ গবেষণা সংস্থা এ ধরণের একটি গবেষণা করে।

ঐ গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, যে সকল নারীরা নিয়মিত তার সঙ্গীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে তাদের স্বাস্থ্য তুলনামূলক ভালো থাকে। এছাড়া ঐ সকল নারীদের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়, ত্বক আরো মসৃণ ও সতেজ হয়।

গবেষণায় আরো দেখা গেছে, শারীরিক সম্পর্ককালে নারীর শরীরে ৩ ধরনের হরমন কাজ করে। এসব হরমনগুলির কারণে ত্বক সুন্দর ও মসৃন হয়। এছাড়া এই সময় ঘামের সাথে বের হওয়া একধরণের এসিড সুন্দর মলিন ঠোট ও উজ্জ্বল চোখ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

স্নানদৃশ্যে নগ্ন মাইলি সাইরাস


ভিডিওটিতে একটি স্নানদৃশ্যে নগ্নভাবে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন মাইলি।

লাল লিপস্টিকের কী অর্থ ?

আজকাল লাল লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙানো নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড। কম বয়স্ক মেয়েরা থেকে শুরু করে মধ্য বয়সী অনেক নারীই ঠোঁট রাঙাচ্ছেন লাল রঙে। বলাই বাহুল্য যে এই রঙটার ফ্যাশন আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে হিন্দি সিনেমা ও সিরিয়ালের কল্যাণে। এবং স্বভাবতই কিছু না বুঝে শুনেই আমাদের নারীরা অনুসরণ করছেন সেটা।

আপনি কি জানেন, লাল লিপস্টিকের কি অর্থ? যদি জানতে পারেন যে লাল লিপস্টিক আপনাকে একজন কামার্ত মানুষ হিসেবে উপস্থাপন করছে, তবুও কি আপনি তা ব্যবহার করবেন? হ্যাঁ, লাল লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙানোর অর্থ হচ্ছে- ‘আমি কামনায় কাতর ও মিলনে আগ্রহী …’ না, এটা আমার কথা নয়। বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত ও বহুকাল যাবত প্রতিষ্ঠিত ঠোঁটে লাল রঙের এই অর্থ।

কীভাবে? আসুন, বিস্তারিত বলি :

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অনুসারে, নারী যখন যৌন মিলনের আগ্রহে অধীর হয়ে ওঠে, তখন তাঁর ঠোঁটে রক্ত জমা হয় ও ফলে ঠোঁট হয়ে ওঠে রক্তিম। কেননা নারীর ঠোঁটের সাথে যৌনাঙ্গের অনুভূতির সরাসরি যোগাযোগ আছে। নারীর যৌন উত্তেজনার বাহ্যিক লক্ষণগুলোর মাঝে অন্যতম হচ্ছে ঠোঁট লাল হয়ে ওঠা।
অনেক প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ এটা জানত, এটা জানার জন্য বিশাল বিজ্ঞানী হতে হয় না। একান্ত মুহূর্তে এক ঝলক আয়না দেখলেই জেনে যাবেন এর সত্যতা। কৃত্রিম ভাবে ঠোঁটে এই লালচে আভা ফুটিয়ে তোলার জন্যই মূলত লিপস্টিক নামক প্রসাধনের আবিষ্কার। প্রাচীন নারীরা নানান রকম ফল, পান, ফুলের রস দিয়ে ঠোঁটকে রক্তিম করে তুলতেন পুরুষকে যৌন মিলনে আগ্রহী করে তুলতে আর নিজেকে যৌনতায় সক্ষম বোঝাতে। এখানে একটা বাংলা বহুল প্রচলিত গানের কথাও উল্লেখ করা যায়-`পান খাইয়া ঠোঁট লাল করিলাম, বন্ধু ভাগ্য হইল না।’ … স্বভাবতই দেখা যাচ্ছে যে লাল ঠোঁটের সাথে প্রেম ও নারী পুরুষের সম্পর্কের যোগাযোগের ব্যাপারটা বহুল প্রচলিত!

অনেক সমাজ বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টা মূলত পতিতাবৃত্তি থেকে এসেছে। বিশেষ করে লাল রঙে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টি। পতিতারা ঠোঁট লাল রঙে রক্তিম করে তুলতেন আর সেটাই ছিল তাদের বিজ্ঞাপন। পুরুষকে বোঝানো যে- ‘আই এম সেক্সুয়ালি এভেইলেবল’ … মনে করে দেখুন প্রাচীন জাপানিজ যৌন কর্মীদের কথা, যাদেরকে আমরা `গেইসা ‘ নামে জানি। তাদের ধবধবে সাদা মুখ আর টকটকে লাল রঙে ঠোঁট রাঙানোর দৃশ্য মনে করুন।

কালের বিবর্তনে লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙানোর বিষয়টি সমাজে স্বীকৃতি পায়, বলাই বাহুল্য যে কিছু কোম্পানির ব্যবসায়িক ফন্দির কৌশলে। এবং খুব দ্রুত এই লিপস্টিক হয়ে ওঠে সৌন্দর্য চর্চায় অত্যাবশ্যকীয় একটি উপাদান। নানান রকমের ও বর্ণের লিপস্টিক চলে আসে বাজারে, আর নারীরা সেসব ব্যবহার করেন নিজেকে সাজাবার জন্য। তবে এত সব রঙের ভিড়েও লাল রঙের লিপস্টিক সর্বদাই বিবেচিত হয়ে এসেছে যৌন আবেদনের প্রতীক হিসেবে।

কি, এখনো মানতে কষ্ট হচ্ছে?

কি আছে, একটু মনে করে দেখুন। টকটকে লাল লিপস্টিক আপনারা কাদের ঠোঁটে দেখতে পান? প্রথমেই চোখে ভাসবে হলিউডের সেই সেক্স সিম্বল নায়িকা মেরিলিন মনরোর কথা। এবং একটু ভাবলেই বুঝতে পারবেন সে সেসব মডেল ও অভিনেত্রীদের ঠোঁটেই কেবল লাল রঙের লিপস্টিক দেখা যায়, যারা যৌনতার প্রতীক হিসেবে পৃথিবী বিখ্যাত।

যদি ভারতীয় সিনেমা সিরিয়ালে উদাহরণ খোঁজেন, তবে সেটাও আছে ভুরি ভুরি। সাধারণত আইটেম গানে যারা যৌন উত্তেজক নৃত্য করেন, কিংবা খল নায়িকা চরিত্রে যারা অভিনয় করছেন তাদের ঠোঁটে দেখা যাবে এই লাল রঙ। নায়িকা চরিত্রটি যদি একজন ভদ্র সাধারণ নারীর হয়ে থাকে, তাদের ঠোঁটে কখনো এই রঙ দেখতে পাবেন না। কারণ? ওই একটাই! লাল লিপস্টিক যৌন আবেদন ও আকর্ষণের প্রতীক। লাল লিপস্টিকের অর্থ এই যে আপনি যৌন উত্তেজনা বোধ করছেন বা যৌন মিলনে আগ্রহী।

ভারতীয় সংস্কৃতির অন্ধ অনুকরণে আমাদের নারীরা যে বয়স নির্বিশেষে লাল লিপস্টিক ব্যবহার করেই যাচ্ছেন, সেটা আসলে কতটুকু শালীন বা আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে কতটুকুন যৌক্তিক? বেশিরভাগ নারীই একে ফ্যাশনের ট্রেন্ড মেনে নিয়ে ব্যবহার করছেন, নিজেকে প্রমাণ করছেন ফ্যাশন সচেতন। অথচ জানতেও পারছেন না যে নিজের অজান্তেই আপনি নিজেকে উপস্থাপন করছেন একজন কামার্ত মানুষ হিসেবে!

আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩



     আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩, ১২ পৌষ ১৪২০, ২২ সফর ১৪৩৫। 


    শীতকাল সকাল থেকেই কুয়াশা বৃষ্টি হচ্ছে ।  খুব ঠান্ডা এখনো সূর্যের ঘুম ভাঙ্গেনি এমনি কুয়াশা বৃষ্টি ভেদ করে হাতে বই-খাতা নিয়ে একটা কিশোরী মেয়ে একা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে ! হটাত পেছন থেকে একটা ছেলে দৌড়াতে দৌড়াতে এসে মেয়েটিকে জাপ্টে ধরলো ........ মেয়েটি ভয়ে কাপতে কাপতে ছেলেটির হাত, মেয়েটির বুকের ওপরে রেখে বলল " দেখতো কতটা ভয় পেয়েছি.....!" তারপর ছেলেটি, মেয়েটিকে জরিয়ে ধরে বললো...........শুভ সকাল !

বলিউডের তারকা





ভালোবাসার মানুষটির প্রতি কি আপনি অতিরিক্ত নির্ভরশীল?

সম্পর্কের সফলতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দু পক্ষের সম্মতি, আপোষের মনোভাব, সহানুভূতি ইত্যাদি ব্যাপারের ওপর নির্ভরশীল থাকে। আরও থাকে একজন আরেকজনের ওপর বিশ্বাস, ভরসা ও আস্থার পরিমাণকে ঘিরে। তবে যত যাই হোক না কেন, প্রেম কিংবা ভালোবাসা যখন জীবনে আছে তখন ভাঙন বা সম্পর্কচ্ছেদ বস্তুটাও আছে। কেউই চান না তার ভালোবাসার সম্পর্ক বা সংসারটি ভেঙে যাক। কিন্তু তবুও ভালোবাসা ভাঙে আর তখন সবচাইতে বেশি কষ্ট পেয়ে থাকেন সেই মানুষটি, যার এই সম্পর্কে বেশি নির্ভরশীলতা ছিল।

যদি একটি সম্পর্কে এক জনের তরফ হতে আবেগের পরিমানটা বেশি থাকে, তবে স্বভাবতই সম্পর্কচ্ছেদের পরে তার কষ্টও অনেক বেশি হয়। নির্ভরশীলতা বেশি থাকার পর হঠাৎ করে অবলম্বন হারিয়ে ফেলে অনেকে এই সময় ভুল পথে পা বাড়ান। আবার অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় ভালোবাসার মানুষটির ওপরে বেশি নির্ভরশীলতা হয়ে যায় সম্পর্ক ভাঙার কারণও! আজকাল অনেকেই স্বনির্ভর সঙ্গী পছন্দ করেন। সঙ্গীর ওপরে অতিরিক্ত নির্ভর করার ব্যাপারটি তার ওপরে একরকমের চাপ প্রয়োগের মতন হয়ে যায় অনেক ক্ষেত্রেই। ফলাফল দাঁড়ায় এই যে তিনি সম্পর্কটি আর বহন করতে চান না।

তাই সম্পর্ক যত গভীরই হোক না কেন,সঙ্গীর ওপর কখনোই এতবেশি পরিমাণে নির্ভরশীল হওয়া চলবে না যাতে করে করে সম্পর্কচ্ছেদের পর আপনার কষ্টটা বেশি হয়। কিংবা হারিয়ে যায় আপনার নিজের স্বকীয়তা আর লক্ষ্য রাখতে হবে, অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা যেন সম্পর্ক ভাঙার কারণ হয়ে না ওঠে। আবার যারা প্রেমিক বা প্রেমিকার প্রতি মানসিক ভাবে বেশি নির্ভরশীল থাকেন, ভালোবাসায় তাদের প্রতারিত হওয়ার হারটাও সবচাইতে বেশি! কিন্তু কিভাবে জানবেন আপনি আপনার সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল কিনা কিংবা নির্ভরশীল হলেও এই নির্ভরশীলতার মাত্রা কতটুকু বা ক্ষতিকর পর্যায়ের কিনা? তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল একটি কুইজ।

১. আপনার সঙ্গী যদি আপনাকে আপনার বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করতে বলে তবে আপনি কি করবেন?

ক) যোগাযোগ বন্ধ করব। সে যা বলে আমার ভালোর জন্যই বলে।
খ) তার সামনে যোগাযোগ রাখবো না।
গ) আমাকে আগে জানতে হবে তার এইরকম বলার পেছনে কারণ কি।
ঘ) অবশ্যই আমি মেনে নেব না।
ঙ) সে আমাকে এইরকম কখনোই বলবে না।

২. আপনার সঙ্গী আপনাকে কোন কাজ দিলে আপনি চেষ্টা করেও সময়মত কাজটি করতে না পারলে কি আপনার নিজেকে অপরাধী মনে হয়?

ক) কখনোই না। আমি চেষ্টা করেছিলাম।
খ) সে আমাকে কিছুই করতে বলেনি আজ পর্যন্ত
গ) হ্যাঁ। করতে পারলে ভালো লাগতো
ঘ) অনেক বেশি অপরাধী মনে হয়। ওর কাজটি আগে করে দেয়া উচিত ছিল।
ঙ) নাহ। কেন অপরাধী লাগবে? আমি তো অপরাধ করিনি।

৩. আপনার কি আপনার সঙ্গীকে না বলাটা অনেক কঠিন মনে হয়?

ক) না। কেন বলতে পারব না? আমার যেমন মনে হবে তেমন বলতে পারি।
খ) মাঝে মাঝে বলতে পারি না।
গ) ও এমন ভাবে বলে না বলতে পারি না একেবারেই।
ঘ) বলি। কারণ তার আমার সমস্যা বুঝা উচিত।
ঙ) অনেক বেশি কঠিন মনে হয়। মনে হয় না বললে ও রাগ করবে।
৪. আপনাকে কি আগে কেউ কখনো আপনার সঙ্গীর প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার জন্য সাবধান করেছে?

ক) একবার একজন কাছের বন্ধু করেছিল
খ) কখনোই কেউ করে নি
গ) আমার পরিবার বলে আমি নাকি বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি।
ঘ) আমি আত্মনির্ভরশীল একজন মানুষ। কখনোই কারো ওপর নির্ভরশীল নই।
ঙ) মাঝে মাঝে আমার নিজেরই মনে হয় আমি ওর ওপর মাত্রাতিরিক্ত নির্ভরশীল।
৫. আপনি কি মনে করেন আপনার খুশি থাকা না থাকা সম্পূর্ণ আপনার সঙ্গীর ওপর নির্ভর করে?

ক) ওই আমার সব। ওকে ছাড়া কিছুই ভালো লাগে না
খ) মাঝে মাঝে মনে হয় ও না থাকলে আমার কি হতো।
গ) কখনোই না। আমার নিজস্বতা আছে। আমি আমার মতো খুশি।
ঘ) ওর মন ভালো না থাকলে আমারও থাকে না কিন্তু তাই বলে আমার সব খুশি ওর কাছে এমনটি নয়।
ঙ) দূরে থাকলে অনেক মিস করি। মন খারাপ থাকে।

ফলাফলঃ

প্রতিটি উত্তরের জন্য আলাদা নম্বর নির্ণয় করে যোগ করুন।

১. এর ক-০,খ-৫, গ-১০, ঘ-১৫, ঙ-২০
২. এর ক-১৫,খ-১০, গ-৫, ঘ-০, ঙ-২০
৩. এর ক-২০,খ-১০, গ-৫, ঘ-১৫, ঙ-০
৪. এর ক-১০,খ-২০, গ-৫, ঘ-১৫, ঙ-০
৫. এর ক-০,খ-৫, গ-২০, ঘ-১৫, ঙ-১০

০-২০এর জন্যঃ

আপনি আপনার সঙ্গীর ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। এতোটা নির্ভরশীলতা ভালো নয়। আপনার সঙ্গী আপনার অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার জন্য আপনাকে অপছন্দ করা শুরু করতে পারে। আপনার সম্পর্কের বাইরের পৃথিবীতে সময় দিন। এতে করে সম্পর্ক ঠিক থাকে সবার সাথেই। আপনার নিজস্বতা হারাবেন না।

২১-৪০এর জন্যঃ

আপনি আপনার সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু আপনার নিজস্বতা এখনো আছে। তবে আপনি নিজেকে সামান্য পরিবর্তন না করতে পারলে অতিরিক্ত নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারেন।
৪১-৬০এর জন্যঃ

আপনি সব দিক ঠিক রেখে সম্পর্কে আছেন। এটি খুব ভালো একটি স্থান। আপনি আপনার নিজস্বতা বজায় রেখেই আপনার সঙ্গীর প্রতি নির্ভর। যতোটুকু দরকার ঠিক ততোটুকুই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

৬১-৮০ এর জন্যঃ

আপনি আত্মনির্ভরশীল ও সম্পর্কের ক্ষেত্রে দ্বিধায় আছেন। আপনার জন্য কোন কাজটি করা ঠিক হবে টা আপনি বুঝে উঠতে পারছেন না। আপনি নির্ভরশীল নন। কিন্তু সঙ্গীর মানসিকতা বুঝে নির্ভরশীলতার অভিনয় করে নিজেকেই দ্বিধায় ফেলছেন। প্রথমে সঙ্গীকে বুঝে নিন। আপনি যেমন ঠিক তেমনটিই সঙ্গীর সামনে আনুন। সম্পর্ক ঠিক থাকবে।

৮১-১০০এর জন্যঃ

আপনি অনেক বেশি আত্মনির্ভরশীল। আপনার সঙ্গীর মতামতের প্রয়োজন আপনি তেমন একটা মনে করেন না। এটি ঠিক নয়। আপনার অতিরিক্ত আত্মনির্ভরশীলটা আপনার সম্পর্কে সন্দেহের সৃষ্টি করতে পারে। কিছুটা হলেও সঙ্গীর প্রতি নির্ভরশীল হন।

তোমাকে দেখতে আসি !

রোজ রাতে আমি তোমার কাছে আসি কেমন করে আসি তুমি জান? কিভাবে জানবে তুমি? তোমার তো জানার কথা ও না, আমি আসি একেবারে চুপিসারে তোমাকে দেখতে আসি, চুপিসারে তোমার পাশে দাঁড়াই তোমার পাশে বসি, নিঃশব্দ তোমাকে দেখি...তুমি টিভি দেখ, গান শোনো, পড়াশুনা কর, এঘর থেকে ওঘরে যাও, আমি দেখি তোমায়..কেবল দেখি, আমার আত্মা তোমার আশপাশ ঘুরে আসে

 তোমার প্রতিদিনের রুটিন আমার জানা, ঘুম থেকে ওঠা থেকে ঘুমাতে যাবার আগ পর্যন্ত, তুমি কি কি কর, একটার পর একটা বলতে পারি আমি..ঘুম থেকে ওঠে তোমার এই সিগারেট খাওয়াটা..ছাড়তে পারলেনা আজো, আর কবে ছাড়বে?

ছাড়ব ছাড়ব বলতে বলতে দু’বছর গেলো, আমি তোমার সঙ্গে আছি, পারলেনা তুমি..‘পারবেনা’ বলে আমি হাসি যখনি, তুমি রেগে বল..দেখ, এইবার ঠিক ছেড়ে দেব. কিন্তু প্রতিবারই ওই এক কথা..তুমি ছাড়তে পারোনি..এই ভোরবেলায় এখন আবার..বালিশে হেলান দিয়ে সিগারেট খাচ্ছ..একটু পরে তো ওঠে গিয়ে পানি খাবে..কিছুক্ষণ কাশবে..কাশির দমকে কাপবে তোমার শরীর..আমি তোমার কাশির শব্দে..জেগে উঠব..চোখ পিট পিট করে তাকাব তোমার দিকে..তুমি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে..একটা সুপ্রভাতের হাসি ছড়িয়ে দেবে..আমি আবার চোখ বন্ধ করব..ঘুমানোর ভান করে চুপি চুপি..তোমাকে দেখব; তুমি বিছানা ছেড়ে উঠে, নিয়মিত যে ঔষধ টা মুখে স্প্রে কর, সেটা স্প্রে করে এসে বিছানায় শরীর এলিয়ে দেবে...

 টিভির রিমোটা হাতে নেবে তারপর শুরু হবে একটার পর একটা চ্যানেল পরিবর্তনের পালা কোন চ্যানেলই তোমার পছন্দ হবেনা। একসময় ক্লান্ত হয়ে কোন একটা চ্যানেল এ গিয়ে রিমোট টা পাশে রাখবে, টিভির দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে অজান্তেই তোমার চোখ বন্ধ হবে কিছুক্ষণের মধ্যে তুমি তলিয়ে যাবে ঘুমের অতলে;


আর আমি তোমাকে চুপিচুপি দেখব, না, এইবার চোখ খুলেই দেখব কেননা তুমি ততক্ষণে ঘুমিয়ে গেছ; কিন্তু আমি জেগে আছি অতন্দ্র প্রহরীর মত জেগে আছি তোমাকে দেখব বলে, ঘুমন্ত তোমাকে দেখি বড় নিস্পাপ লাগে তোমাকে তোমাকে চোখ ভরে দেখি, মন ভরে দেখি, তারপর আস্তে আস্তে তোমার কাছে যাই তোমাকে জড়িয়ে ধরি, তোমার বুকে মাথা রাখি;

সুখ নিই, কি যে শান্তি লাগে, পরিপূর্ণ পরিতৃপ্তি নিয়ে তোমাকে জড়িয়ে রাখি। তুমি বুঝবেনা এইটুকু নিতেই তো আমি তোমার কাছে আসি মন চাই এইভাবে থাকি অনন্তকাল; কিন্তু তা তো হয়না হবার ও নয়, কিছুক্ষণ পর তুমি আড়মোড়া ভেঙ্গে পাশ ফিরে শোও আর আমি না ঘুমাতে পেরে বিছানা ছেড়ে উঠি।
তারপর- তোমাকে না জানিয়ে নতুন একটি দিনের দিকে যাত্রা করি।

নারীরা যে ৬টি "মাইন্ড গেম" খেলে থাকেন পুরুষের সাথে !

কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। শুধু সংসার কেন, যে কোন সম্পর্কের ভালো মন্দটাই ছেলেদের চাইতে মেয়েদের মানসিকতার ওপর নির্ভর করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, কেননা সহজাত ভাবেই সম্পর্ক নিয়ে নারীরা খেলে থাকেন কিছু মাইন্ড গেম! একটি সম্পর্ক কোন দিকে যাবে তা একজন পুরুষের ওপর যতটুকু নির্ভর করে, ঠিক ততোটুকুই একজন নারীর ওপরেও করে। কোন কোন ক্ষেত্রে এইসব মাইন্ড গেমের কারণে, নারীর ভূমিকাটা বরং যেন একটু বেশি।

কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, নারীরা অদ্ভুত কিছু খেলা খেলে থাকেন পছন্দের পুরুষের সাথে। খেলা না বলে বাজিয়ে দেখা বললে মনে হয় বেশি ভালো শোনায়। সব নারী নন, তবে কিছু নারী অবশ্যই এই কাজটি করে থাকেন। কেন? পছন্দের পুরুষকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা, বাড়তি মনযোগ পাওয়া, চাপ প্রয়োগ করে বিয়ে বা কমিটমেনটে রাজি করানো,নিজের অধিকার ফলানো সহ নানান রকম অদ্ভুত কারণ আছে এর নেপথ্যে। পুরুষের সাথে নারীদের মনস্তাত্ত্বিক এই খেলাকে মাইন্ড গেইম বলা যেতে পারে। দেখে নেয়া যাক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মেয়েরা যে মাইন্ড গেমগুলো খেলে থাকেন, সেগুলো আসলে কী কী।

 বোকা ও অসহায় সেজে থাকা

বেশিরভাগ পুরুষ ভাবেন মেয়েরা বোকা। বিশেষ করে নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রীর ক্ষেত্রে এই ধারণা আরও অনেক বেশি পোক্ত। তবে জেনে রাখুন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই ধারণা মেয়েটি স্বয়ং তৈরি করে থাকে! কেননা তাতে চোখের অলক্ষ্যেই সম্পর্কের নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় নিজের হাতে। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত যে সম্পর্ক ও সামাজিকতার সুক্ষ্ম চালগুলো মেয়েরা অনেক বেশি ভালো বোঝে। ফলে বেশিরভাগ নারীই তার পছন্দের পুরুষের সামনে বোকা ও অসহায় সেজে থাকার এক প্রকারের নাটক করে, যে নাটক পুরুষটির সাথে তার সম্পর্ককে করে তোলে অনেক বেশি পোক্ত। আর এই জন্যই বন্ধু মহলে অনেক মারকুটে স্বভাবের একটি মেয়েই নিজের প্রেমিকের সামনে দেখা যাচ্ছে একদম পরনির্ভরশীল একজন মানুষে পরিণত হয়।
কিন্তু কেন করে এমন?
এর কারন হিসেবে সাইকোলজিক্যাল এক্সপার্টরা পুরুষের বোকামিকেই দায়ী মনে করেন। অনেক ছেলেই বোকা মেয়েদেরকে বেশি পছন্দ করে। কথাটি ঘুরিয়ে বলতে গেলে বলতে হয়, অনেক ছেলেই চান না তার সঙ্গী তার থেকে বেশি বুঝুক বা বেশি বুদ্ধিমতী হোক। সঙ্গিনী আত্মনির্ভর হওয়ার চাইতে তার প্রতি নির্ভরশীল হওয়াটাই অধিক পছন্দ করেন বেশিরভাগ পুরুষ। এবং পৃথিবীতে কোন পুরুষই চান না যে স্ত্রী বা প্রেমিকা তার চাইতে বেশি সফল বা বেশি স্মার্ট হোক। পছন্দের পুরুষের এই চাওয়া পূরণ করতেই বা চাওয়া পূরণের মাধ্যমে পুরুষটিকে আপন করে পেতেই মেয়েরা খেলে থাকে এই বোকা ও অসহায় সাজার মাইন্ড গেম!একজন পুরুষ তাকে সারাক্ষণ দেখেশুনে রাখছেন কিংবা তার সমস্ত খুঁটিনাটি ভালোমন্দের দিকে খেয়াল দিচ্ছেন-এই ব্যাপারটি নারীরা রীতিমত উপভোগ করেন ও এটাই কামনা করেন সম্পর্কে।

অপেক্ষা করানো

অপেক্ষা করানো নারীদের স্বভাব-এ কথা সহজেই স্বীকার করে নেবেন বেশিরভাগ পুরুষ। তবে জেনে রাখুন,এটা নারীর সভাব নয়, বরং তার মাইন্ড গেমের সূক্ষ্ম একটা চাল। খুব সাধারণ একটি উদাহরণ দেই- ডেটিং এর ক্ষেত্রে বেশির সময় ছেলেটিকেই অপেক্ষা করতে হয়। দেখা গেল প্রেমিক নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছানোর পর প্রেমিকা বাসা থেকে বের হচ্ছে। এসব ছাড়াও প্রেমের প্রস্তাবে "হ্যাঁ" বলতে দেরি করা সহ নানান বিষয়ে নারীরা প্রেমিককে অপেক্ষা করান।

কিন্তু নারীরা কেন এই কাজটি করেন?

অনেকে ভাবেন মেয়েরা এই কাজটি করে বেশ মজা পান। কিন্তু সাইকোলজিস্টদের মতে মেয়েরা মনস্তাত্ত্বিক কারনে এই কাজটি করে থাকেন। তারা বলেন এই কাজটির মাধ্যমে মেয়েরা নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ বলে ভাবতে পারেন। এবং সম্পর্কে তার নিজের একটি ভালো অবস্থান গড়ে নেয়ার জন্য এই কাজটি মেয়েরা করেন। এতে আবার ছেলেরা ভেবে বসবেন না যে এখন থেকে আর সঙ্গীর জন্য অপেক্ষা করব না। না করলে কিন্তু হারাতে হবে সঙ্গিনীকে!

কথার সূক্ষ্ম প্যাঁচে ফেলা

একটি কাজ মেয়েরা হরহামেশাই করে থাকেন আর তা হলো, কোন বিশেষ পোশাকে কিংবা মেকআপে তাকে কেমন দেখাচ্ছে তা সঙ্গীকে জিজ্ঞেস করা। এটা আরেকটি প্যাঁচালো মাইন্ড গেম। কারণ সঙ্গী ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক যাই উত্তর দিক না কেন, মেয়েরা নিজেদের মনে দুইটি উত্তরের জন্যই জবাব তৈরি করে রাখে। যেমন, যদি সঙ্গী বলেন ভালো দেখাচ্ছে না, তাহলে কী হবে সেটা বলে দেয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু যদি বলেন ভালো দেখাচ্ছে, সঙ্গিনী তখন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জিজ্ঞেশ করবেন যে- কোনটা ভালো দেখাচ্ছে? এতদিন কি তবে ভালো দেখাত না? ভালো না লাগলে আগে বলেনি কেন? ইত্যাদি আরও নানান কথার মারপ্যাঁচ। সুতরাং এই মাইন্ড গেমে পুরুষ যাই বলুন না কেন, বিপদে পড়া এক প্রকার অনিবার্য। ছেলেদের জন্য বলছি মিষ্টি হেসে সোজা করে উত্তর দিন-”তোমাকে সব কিছুতেই ভালো লাগে”, কেননা নারী এই জবাবটিই শুনতে চান। নিশ্চিত হতে চান যে আপনার চোখে তিনিই সেরা সুন্দরী।

নিজেকে দুষ্প্রাপ্য করে তোলা

বেশিরভাগ নারীই নিজেকে দুষ্প্রাপ্য করে রাখতে ভালোবাসেন। এমন একটি অবস্থানে নিজেকে নিয়ে যেতে ভালোবাসেন, যেখানে পৌঁছাতে হলে পুরুষটিকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। যেমন, প্রেমিককে সময় না দেয়া কিংবা নানান বাহানায় সময় দেয়ার বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পারিবারিক বাহানাই দিয়ে থাকেন নারীরা এই দুষ্প্রাপ্য করে তোলার কৌশলে। একজন পুরুষ তাকে পাবার জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করছে, কিংবা যে কোন পরিস্থিতিতে তাকে পাবার জন্য ব্যাকুল-এই ব্যাপারটি নিয়ে নারীরা এক রকম অহংকার বোধ করে থাকেন।

অন্য পুরুষ সম্পর্কে ঈর্ষা তৈরি করা

এই খেলাটিও বেশিরভাগ নারী খেলে থাকেন। বিশেষ করে পছন্দের পুরুষটি যখন তাকে অবহেলা করে বা খারাপ ব্যবহার করে,তখন নারীর মোক্ষম অস্ত্র হচ্ছে অন্য একজন পুরুষ। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নারীরা ইচ্ছা করেই অন্য একজন পুরুষের দিকে মনযোগী হচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই পুরুষটি হয়ে থাকে প্রেমিকেরই কোন বন্ধু বা নারীটির প্রাক্তন প্রেমিক। অনেক নারী আবার কাল্পনিক পুরুষ চরিত্র তৈরি করে প্রেমিককে নানান রকম মনগড়া কাহিনী শুনিয়ে থাকেন। সবমিলিয়ে ব্যাপার আর কিছুই নয়, প্রেমিকের মনে এক রকমের ঈর্ষা তৈরি করা। এই ঈর্ষা পুরুষের মাঝে এত প্রবল হয় যে পছন্দের নারী অন্য কারো দিকে মনযোগী হচ্ছে এটা চিন্তা করেই তারা আবার প্রেমিকার দিকে মনযোগী হয়।

আগ্রহ না দেখানো

এই খেলাটি অনেক মেয়েরাই সম্পর্কের শুরুতে করে থাকেন। সঙ্গীর কাছে সে কতোটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা পরীক্ষা করার জন্য। মেয়েরা জন্মগতভাবেই খুব কৌতূহলী স্বভাবের হয়ে থাকে। সব ব্যাপারেই খুঁটিনাটি মেয়েদের জানার আগ্রহ বেশি থাকে। কিন্তু সম্পর্কের শুরুতে একটি মেয়ে তার সঙ্গীর কাছে কোন ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে জানার ব্যাপারে উদাসীনতা দেখায়, কিংবা সঙ্গীর কোন ব্যাপারেই বিশেষ গুরুত্ব বা আগ্রহ দেখান না। এর পিছনে কারন রয়েছে। এর কারন হলো মেয়েটি জানতে চান ছেলেটির কাছে তিনি কতোটুকু গুরুত্ব পাচ্ছেন। কারন মেয়েটি ভেবে নেয়,” আমি যদি তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হই তাহলে সে নিজেই আমাকে সব বলবে, আর তাই নিশ্চিত থাকুন যে তাদের অনাগ্রহ প্রকাশ আসলে ভেতরে ভেতরে অতি আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ।
" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!