ঘাড় ও আপনার যৌন সক্ষমতা


যৌন জীবনের প্রশ্ন আসলেই নিজের শরীর ও শারীরিক সক্ষমতা নিয়ে মানুষের ভাবনার অন্ত থাকে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, নিজের সক্ষমতার পরীক্ষা নিতে বেশি কিছু ভাবতে হবে না। শুধুমাত্র নিজের ঘাড়ের আকারের দিকে খেয়াল করেই আপনি বুঝে নিতে পারবেন নিজের যৌন সক্ষমতা।

গবেষকরা বলছেন, যে সকল পুরুষের ঘাড়ের ব্যাস ১৬.৩ ইঞ্চির চেয়ে বড় তাদের যৌন অক্ষমতা, ‘ইরেকটাল ডিসফাংশনে’ ভোগার আশঙ্কা বেশি থাকে। নিজের যৌন জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন পুরুষদের অনেকেই নিজের ঘাড়ের আকারের সাথে যৌন ক্ষমতার এই সম্পর্ক নিয়ে সচেতন নন বলেও বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন। মধ্যবয়স্ক পুরুষদের অন্যতম প্রধান যৌন সমস্যাই হচ্ছে ইরেকটাল ডিসিফাংশন। এই সমস্যায় আক্রান্ত পুরুষদের শরীর কোনভাবেই শারীরিক সম্পর্কের জন্য যথেষ্ট উদ্দীপ্ত হয় না। সারা বিশ্বের ৪০-৭০ বছর বয়সের পুরুষদের অর্ধেকের বেশি এই রোগে ভোগেন।বিশ্ববিদ্যালয়টির মেডিকেল এন্ডোলিজিয়া সাইন্টিস জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, ইরেকটাল ডিসফাংশনের সাথে পুরুষদের হজম প্রক্রিয়ার সম্পর্কটি আমাদের কাছে আগে থেকেই স্পষ্ট ছিল। কিন্তু এই সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য ঘাড়ের ব্যাস যে একটি নির্দেশক হতে পারে তাই আমরা আবিষ্কার করেছি।

বিজ্ঞানীদের মতে, যাদের ঘাড়ের ব্যাস ১৬.৩ ইঞ্চি বা ৩৫ সেন্টিমিটার বা তার চেয়ে কম তাদের পরিপাক প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে ও শরীর সহজে যৌনউদ্দীপ্ত হবে। কিন্তু ঘাড়ের ব্যাস এর চেয়ে বেশি হয়ে গেলেই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে ঘাড়ের আকার কোনভাবেই যৌন অক্ষমতার কারণ নয়। এইটিকে একটি নির্দেশক হিসেবে উল্লেখ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এছাড়া বিজ্ঞানীরা বলেন, বড় ঘাড়ের মানুষের ঘুমের সমস্যা ‘স্লিপ এপিনোইয়া’র আশংকাও অনেক বেশি হয়।

0 comments:

Post a Comment

" কিছু স্বপ্ন আকাশের দূর নীলিমাক ছুয়ে যায়, কিছু স্বপ্ন অজানা দূরদিগন্তে হারায়, কিছু স্বপ্ন সাগরের উত্তাল ঢেউ-এ ভেসে যায়, আর কিছু স্বপ্ন বুকের ঘহিনে কেদে বেড়ায়, তবুও কি স্বপ্ন দেখা থেমে যায় ? " সবার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই শুভো প্রার্থনা!