একথা কমবেশি অনেকেই মানেন যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষরা নারীর শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয় আর নারীরা আগ্রহী হয় পুরুষের সামাজিক মর্যাদার প্রতি। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় জোর করে চিরাচরিত এই ধারনাকে ভুল প্রমানের চেষ্টা চলছে। সেগুলোতে বলা হচ্ছে যে নারী ও পুরুষ একটি রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একই বৈশিষ্ট্য চায়।
কিন্তু আরেকটি গবেষণায় এই ধারনাকে ভুল প্রমান করে দেয়া হয়েছে এবং চিরাচরিত ধারনার সাথেই গবেষণায় ফলাফল মিলে গিয়েছে। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে, নারী ও পুরুষের চাহিদার বিষয়টি সঠিক ভাবে তারা আবিষ্কার করে ফেলেছেন। তাদের মতে গবেষণার ফলাফলের সাথে নারী পুরুষের গৎ বাঁধা বৈশিষ্ট্যের বেশ মিল আছে।
জার্নাল অফ পারসোনালিটি ও সোশ্যাল সাইকোলোজিতে চলতি মাসের সংখ্যায় এই গবেষণার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় গবেষকরা দেখাতে চেয়েছেন যে নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গী বেছে নেয়ার পদ্ধতি আলাদা।
সিঙ্গাপুর ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটির সাইকোলজির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর নরমান লি ও অ্যারিজোনা সাইকোলজি ইউনিভার্সিটির ডক্টরাল স্টুডেন্ট অলিভার সং দুজনে মিলে গবেষণাটি করছেন। গবেষণায় অনলাইন চ্যাটিং ও স্পীড ডেটিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে। এই গবেষণায় কম সামাজিক মর্যাদা ও কম শারীরিক সৌন্দর্য সম্পন্ন নারী ও পুরুষরাও অংশগ্রহণ করেছিলো।
গবেষণায় দেখা যায় যে বিপরীত লিঙ্গের সাথে চ্যাটিং এর সময় পুরুষরা শারীরিক ভাবে আকর্ষনীয় নয় এমন নারীদের সাথে চ্যাট করার আগ্রহ পায় না এবং তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করে। একই ভাবে দেখা গিয়েছে যে নারীরা কম সামাজিক মর্যাদা সম্পন্ন পুরুষদেরকে প্রত্যাখ্যাত করছে।
প্রফেসর লি এর মতে এটি একটি অভিনব গবেষনা যা নারী ও পুরুষের বৈশিষ্ট্যকে স্পষ্ট ভাবে আলাদা করে প্রকাশ করেছে।
প্রফেসর লি বলেন যে, গবেষনায় অনলাইন চ্যাট ও স্পীড ডেটিং এর ক্ষেত্রে নারী পুরুষ দুটি বৈশিষ্ট্যের উপর বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। নারীরা পুরুষের মধ্যে একটি নূন্যতম সামাজিক মর্যাদা খোঁজে এবং পুরুষরা নারীদের মধ্যে অন্তত মাঝারী মানের শারীরিক সৌন্দর্য খুঁজে থাকে। তাদের নূন্যতম চাহিদা পূরণ না হলে তারা চ্যাটিং এর ব্যাপারে আগ্রহ পায় না।
প্রফেসর লি এর আগেও একটি গবেষনা চালিয়েছিলেন। গবেষনার বিষয় ছিলো দীর্ঘ মেয়াদী সম্পর্কের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ কী চায় বা কী কামনা করে। এই গবেষণার ফলাফলের সাথে তার আগের গবেষনার ফলাফল সামঞ্জস্যপূর্ন। আগের গবেষণাতেও দেখা গিয়েছে যে দীর্ঘ মেয়াদী সম্পর্কের জন্য নারীরা সামাজিক মর্যাদাপূর্ণ পুরুষদেরকে চায় এবং পুরুষরা চায় সুন্দরী নারীদের।
কিন্তু আরেকটি গবেষণায় এই ধারনাকে ভুল প্রমান করে দেয়া হয়েছে এবং চিরাচরিত ধারনার সাথেই গবেষণায় ফলাফল মিলে গিয়েছে। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে, নারী ও পুরুষের চাহিদার বিষয়টি সঠিক ভাবে তারা আবিষ্কার করে ফেলেছেন। তাদের মতে গবেষণার ফলাফলের সাথে নারী পুরুষের গৎ বাঁধা বৈশিষ্ট্যের বেশ মিল আছে।
জার্নাল অফ পারসোনালিটি ও সোশ্যাল সাইকোলোজিতে চলতি মাসের সংখ্যায় এই গবেষণার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় গবেষকরা দেখাতে চেয়েছেন যে নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গী বেছে নেয়ার পদ্ধতি আলাদা।
সিঙ্গাপুর ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটির সাইকোলজির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর নরমান লি ও অ্যারিজোনা সাইকোলজি ইউনিভার্সিটির ডক্টরাল স্টুডেন্ট অলিভার সং দুজনে মিলে গবেষণাটি করছেন। গবেষণায় অনলাইন চ্যাটিং ও স্পীড ডেটিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে। এই গবেষণায় কম সামাজিক মর্যাদা ও কম শারীরিক সৌন্দর্য সম্পন্ন নারী ও পুরুষরাও অংশগ্রহণ করেছিলো।
প্রফেসর লি এর মতে এটি একটি অভিনব গবেষনা যা নারী ও পুরুষের বৈশিষ্ট্যকে স্পষ্ট ভাবে আলাদা করে প্রকাশ করেছে।
প্রফেসর লি বলেন যে, গবেষনায় অনলাইন চ্যাট ও স্পীড ডেটিং এর ক্ষেত্রে নারী পুরুষ দুটি বৈশিষ্ট্যের উপর বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। নারীরা পুরুষের মধ্যে একটি নূন্যতম সামাজিক মর্যাদা খোঁজে এবং পুরুষরা নারীদের মধ্যে অন্তত মাঝারী মানের শারীরিক সৌন্দর্য খুঁজে থাকে। তাদের নূন্যতম চাহিদা পূরণ না হলে তারা চ্যাটিং এর ব্যাপারে আগ্রহ পায় না।
প্রফেসর লি এর আগেও একটি গবেষনা চালিয়েছিলেন। গবেষনার বিষয় ছিলো দীর্ঘ মেয়াদী সম্পর্কের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ কী চায় বা কী কামনা করে। এই গবেষণার ফলাফলের সাথে তার আগের গবেষনার ফলাফল সামঞ্জস্যপূর্ন। আগের গবেষণাতেও দেখা গিয়েছে যে দীর্ঘ মেয়াদী সম্পর্কের জন্য নারীরা সামাজিক মর্যাদাপূর্ণ পুরুষদেরকে চায় এবং পুরুষরা চায় সুন্দরী নারীদের।
0 comments:
Post a Comment