স্বাস্থ্য ডেস্ক : নারিকেলে ফ্যাটি এসিডের চেইন আছে যা কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে। এমনকি কিছু কিছু নারিকেলে লরিক এসিড পাওয়া গেছে যা মায়ের দুধে থাকে।
নারিকেল বিশেষ কিছু ভাইরাস ধ্বংস করে। যে সব ভাইরাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, মামস ইত্যাদি রোগ জন্ম দেয়, নারিকেল সেসব ভাইরাস গুলোকে নষ্ট করে ফেলে।
আলসার, গলার ইনফেকশন, ইউরিন ইনফেকশন, মাড়ির রোগ, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করতেও নারিকেলের ভূমিকা অপরিসীম।
নারিকেল রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিস জনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করে।
নারিকেল শরীরে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করতে সহায়তা করে এবং দাঁত ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে।
গলব্লাডারকে বিভিন্ন ধরণের অসুখ থেকে রক্ষা করতে নারিকেলের ভূমিকা অনেক।
নিয়মিত নারিকেল খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও আরো কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকখানি।
কিডনিতে পাথর আছে যাদের তাঁরা নিয়মিত খাবার তালিকায় নারিকেল রাখলে ধীরে ধীরে পাথর মিলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
নিয়মিত নারিকেল খেলে ত্বক কোমল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও নিয়মিত নারিকেল খেলে ত্বকে সহজে বয়স জনিত বলিরেখা পড়ে না।
নারিকেল অতিরিক্ত ওজন কমাকে সহায়তা করে। নারিকেল খুব অল্প ক্যালোরিতেই মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে অল্পক্ষণের মধ্যেই শরীরে শক্তি যোগায়। নারিকেল খেলে সহসা ক্ষুধাও লাগে না। তাই গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত নারিকেল খাওয়া শুরু করে তাদের বেশ খানিকটা ওজন হ্রাস পায়।
0 comments:
Post a Comment