আমরা সাধারণত পার্কে বসে কিংবা অবসর সময়টা দ্রুততার সাথে কাটাতে সঙ্গী হিসেবে বাদামকেই বেশি প্রাধান্য দিই। মজার ব্যাপার হলো, অবসরের সঙ্গী এই বাদামই অনেক গুণাগুণ নিয়ে আমাদের সঙ্গ দেয়।
চলুন বিস্তারতি জানা যাক। ১০০ গ্রাম বাদাম থেকে ৫৬৭ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ৮.৫ গ্রাম খাদ্য আঁশ, ২৫.৮০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এ ছাড়া এতে ২৪০ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ১২.০৬ মিলিগ্রাম নায়াসিন, ৮.৩৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই, ৭০৫ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম, ৯২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৬৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম ও ১.৩৯ মিলিগ্রাম ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। স্বাস্থ্য তথ্য: ১. বাদামে যথেষ্ট পরিমাণ ফলেট রয়েছে, যা গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী। কারণ এই ফলেট বাচ্চাদের মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ২. এতে ম্যাঙ্গানিজ নামক খনিজ উপাদান রয়েছে।
চলুন বিস্তারতি জানা যাক। ১০০ গ্রাম বাদাম থেকে ৫৬৭ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ৮.৫ গ্রাম খাদ্য আঁশ, ২৫.৮০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এ ছাড়া এতে ২৪০ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ১২.০৬ মিলিগ্রাম নায়াসিন, ৮.৩৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই, ৭০৫ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম, ৯২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৬৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম ও ১.৩৯ মিলিগ্রাম ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। স্বাস্থ্য তথ্য: ১. বাদামে যথেষ্ট পরিমাণ ফলেট রয়েছে, যা গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী। কারণ এই ফলেট বাচ্চাদের মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ২. এতে ম্যাঙ্গানিজ নামক খনিজ উপাদান রয়েছে।
এ উপাদান শর্করা জাতীয় খাবার বিপাকে ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ম্যাঙ্গানিজ দেহে চর্বিজাতীয় খাবার বিপাক ও খাদ্য থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম শোষণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ৩. গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে এক আউন্স পরিমাণ বাদাম গ্রহণ করেন তাদের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ২৫ শতাংশ কমে যায়। ৪. বাদামকে মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কারণ এর ভিটামিন বি৩ স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৫. এতে বিদ্যমান কপার রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। ৬. বাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি হƒদরোগের ঝুঁকি কমায়। ৭. এতে বিটা-সাইটোসেরল নামক উপাদান বিভিন্ন ধরনের টিউমার সর্বোপরি ক্যান্সার প্রতিহত করে। ৮. গবেষকদের মতে, বাদামের ওজন নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা রয়েছে; ফলে যারা সপ্তাহে অন্তত দু’দিন কিছু বাদাম গ্রহণ করেন তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সতর্কতা: অনেকের বাদাম খেলে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দেয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা আছে তাদের বাদাম অথবা বাদাম দিয়ে তৈরি খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা উচিত। তাহলে তো নিঃসন্দেহে এই বাদামকে প্রকৃতি ওষুধ বলা যেতেই পারে।
0 comments:
Post a Comment