১২ জুন (টাইমস অফ বাংলা) : গরমের স্বাস্থ্য-সমস্যা:
১. ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা
২. হিট স্ট্রোক
৩. ডায়রিয়া
৪. গ্যাস্ট্রিক-সমস্যা
৫. হজমে গোলমাল
৬. গরমজনিত ঠান্ডাজ্বর
৭. সামার বয়েল বা র্যাশ
২. হিট স্ট্রোক
৩. ডায়রিয়া
৪. গ্যাস্ট্রিক-সমস্যা
৫. হজমে গোলমাল
৬. গরমজনিত ঠান্ডাজ্বর
৭. সামার বয়েল বা র্যাশ
এসব সমস্যার সমাধান:
১. এই গরমে পানি, তরলজাতীয় ও ঠান্ডা খাবার যেমন ডাব, লেবুর শরবত, খাবার
স্যালাইন, তরমুজ, ঠান্ডা দুধ এবং সহজে হজম হয় এমন খাবার খাদ্য তালিকায়
রাখুন।
২. পূর্ণবয়স্ক মানুষ দৈনিক চার-পাঁচ লিটার পানি পান করতে পারেন।
৩. ‘পানিশূন্যতা’ বা ডিহাইড্রেশন’ রোধ করতে বারবার খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি স্বাভাবিক সব খাবার গ্রহণ করবেন।
৪. ‘হিট স্ট্রোক’ হলে বা রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়লে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব
হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। যদি হাসপাতাল দূর হয়, তবে তাত্ক্ষণিক যা
করবেন—
রোগীর গা থেকে পোশাক-পরিচ্ছদ যত দূর সম্ভব সরিয়ে ফেলুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে বারবার শরীর মুছিয়ে দিন, মাথা ধুয়ে দিন। উদ্দেশ্য শরীরের তাপমাত্রা কমানো। সাধারণত ভেজা কাপড় শরীরে জড়িয়ে রাখলে তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়।
সতর্কতা: তাই বলে বরফ বা খুব ঠান্ডা পানিতে শরীর ডোবানো উচিত নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
৫. পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর
পর্যাপ্ত খাবার স্যালাইন ও তরলজাতীয় খাবার খেতে হবে, পাশাপাশি স্বাভাবিক
সব খাবার খেতে হবে। পাতলা পায়খানা এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।
৬. হজমে গোলমাল বা গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচতে হলে তেলে ভাজা খাবার, বাইরের খাবার, অধিক ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
৭. পোশাকের ক্ষেত্রে হালকা সুতি ও আরামদায়ক কাপড় পরিধান করাই ভালো।
ঘামে পোশাক ভিজে গেলে দ্রুত পাল্টে ফেলুন। বারবার গোসল থেকে বিরত থাকুন,
নয়তো গরমজনিত ঠান্ডা বা জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন।
৮. একটি কথা না বললেই নয়, প্রেশারের রোগীরা কিন্তু ওষুধ সময়মতো খাবেন
এবং সতর্ক থাকবেন। বেশি সময় চুলার পাশে বা রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকবেন না।
গরমের সময় সপ্তাহে একবার প্রেসার চেকআপ করানো উচিত। সূত্র: এইচপি২১
0 comments:
Post a Comment